এম.এ. লতিফ: [২] বুধবার (৩ জুলাই) বিচারকের স্বাক্ষর জাল করার অভিযোগে আদালতে কর্মরত দুই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার প্রতিবেদন দাখিলের ধার্য তারিখে। তদন্ত কর্মকর্তা কোতয়ালী থানার উপ-পরিদর্শক সাইফুল ইসলাম তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আগামী ৪ আগস্ট তদন্ত প্রতিবেদনের জন্য নতুন তারিখ ধার্য করেছেন।
[৩.১] মামলার অভিযোগে বলা হয়, ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ১০ নম্বর আদালতের পাশাপাশি মোটরযান সম্পর্কিত মামলা পরিচালনার দায়িত্বপ্রাপ্ত। গত ২৪ সেপ্টেম্বর দুপুর আড়াইটার দিকে মোটরযান শাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত ইনচার্জ এসআই ফুয়াদ উদ্দিন অন্যান্য নথির সঙ্গে নন এফআইআরের দুটি মামলা বিচারকের কাছে উপস্থাপন করেন।
[৩.২] কিন্তু আসামি না থাকায় বিচারক কোনো পদক্ষেপ নিতে পারেননি। পরবর্তী সময়ে বিচারক জানতে পারেন, মামলা দুটির জব্দকৃত আলামত মোটরযান শাখার ইনচার্জ ফুয়াদ উদ্দিন ও কনস্টেবল আবু মুছা তাদের অন্যান্য সহযোগীদের যোগসাজশে বিচারকের স্বাক্ষর জাল করেছেন।
[৩.৩] এমনকি পরোয়ানা ফেরত কাগজে ম্যাজিস্ট্রেটের স্বাক্ষরের জায়গায় নিজেরা স্বাক্ষর দিয়ে আসামিদের দিয়ে দেন। যার ফটোকপি নথিতে সংযুক্ত। তাছাড়া, এ মামলার নথিতে বিচারকের কোনো স্বাক্ষর নেই এবং কোনো জরিমানাও করেননি।
[৪] মোটরযান শাখার ইনচার্জ এসআই ফুয়াদ উদ্দিন ও জিআরও আবু মুছা তাদের অন্যান্য সহযোগীদের যোগসাজসে দীর্ঘ দিন ধরে বিচারকের স্বাক্ষর জাল করে একই ধরনের অপরাধ করে আসছেন বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়। সম্পাদনা: কামরুজ্জামান
কে/একে
আপনার মতামত লিখুন :