শিরোনাম
◈ পাট ও বৈচিত্র্য পূর্ণ পাটজাত পণ্য রপ্তানিতে ভর্তুকি দেওয়া হবে: বস্ত্রমন্ত্রী ◈ সিলেট-সুনামগঞ্জে বন্যায় সাড়ে ৩ লাখ ডলার সহায়তা দিলো যুক্তরাষ্ট্র ◈ কোটা আন্দোলনের ওপর ভর করেছে বিএনপি: ওবায়দুল কাদের ◈ চিকিৎসা সরঞ্জাম ক্রয়ে সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ◈ অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষার্থীরা ◈ কিশোরগঞ্জে অটোরিকশাচালক হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড ◈ ২০৩৫ সালের মধ্যে দেশে পরীক্ষামূলকভাবে হাইড্রোজেন জ্বালানী ব্যবহার সম্ভব হবে: প্রধানমন্ত্রী  ◈ আবারও আবার বুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক সত্য প্রসাদ মজুমদার ◈ প্রত্যয় কর্মসূচি: অর্থমন্ত্রীকে আলোচনায় বসার চ্যালেঞ্জ ঢাবি শিক্ষক সমিতির ◈ পদ্মা সেতু প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠান ৫ জুলাই, প্রধান অতিথি শেখ হাসিনা

প্রকাশিত : ০১ জুলাই, ২০২৪, ০৯:২৭ রাত
আপডেট : ০১ জুলাই, ২০২৪, ১১:০৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পরিবেশ এবং জলবায়ু সহযোগিতা জোরদার করবে কানাডা: পরিবেশমন্ত্রী 

মনজুর এ আজিজ: [২] কানাডা বাংলাদেশে চলমান পরিবেশ এবং জলবায়ু সহযোগিতা জোরদার করবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী। তিনি জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বৈশ্বিক অংশীদারিত্বের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে বাংলাদেশ কানাডা একযোগে কাজ করবে। মন্ত্রী এসময় জ্ঞান বিনিময়, কারিগরি সহায়তা এবং যৌথ প্রকল্পের সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

[৩] সোমবার বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডার হাইকমিশনার লিলি নিকোলস বাংলাদেশ সচিবালয় অফিসে তাঁর সাথে সাক্ষাৎকালে এ কথা বলেন পরিবেশমন্ত্রী। বৈঠকে পরিবেশ সংরক্ষণ, জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমন এবং অভিযোজন নিয়ে আলোচনা করা হয়। উভয় পক্ষ পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা এবং টেকসই ভবিষ্যতের জন্য যৌথ প্রচেষ্টা অগ্রসর করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।

[৪] মন্ত্রী জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা এবং মুজিব ক্লাইমেট প্রসপারিটি প্ল্যানসহ জলবায়ু এজেন্ডা বাস্তবায়নে একটি সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বাংলাদেশকে জলবায়ু পরিবর্তনের গ্রাউন্ড জিরো হিসেবে উল্লেখ করেন এবং বৈশ্বিক সংহতি ও সহানুভূতির প্রতি গুরুত্ব দেন। 

[৫] এসময় ব্লকচেইন, আইওটি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং বিকল্প জলবায়ু প্রযুক্তির মতো ফ্রন্টিয়ার প্রযুক্তির প্রয়োজনীয়তার কথাও উল্লেখ করেন মন্ত্রী। পরিকল্পনাগুলোর মধ্যে রয়েছে- উদ্যোগগুলো বাস্তবায়নের জন্য একটি কার্যকরী দল গঠন এবং এমসিপিপিতে বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি। তিনি কানাডা-বাংলাদেশ জলবায়ু অংশীদারিত্ব এবং ভবিষ্যতের কপগুলোতে প্রতিনিধিত্বের আশা প্রকাশ করেন।

[৬] হাই কমিশনার নিকোলস জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় সহযোগিতার জন্য কানাডার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন, সহায়তার পুনরাবৃত্তি এড়াতে খাতভিত্তিক কর্মকাণ্ডের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, কানাডা প্রযুক্তি, গবেষণা, অভিজ্ঞতা বিনিময় এবং যুব কর্মীদের সাথে যোগাযোগ করতে এবং অংশীদারিত্ব বাড়াতে চায়। তিনি প্রযুক্তি স্থানান্তর, জলবায়ু-স্মার্ট কৃষি, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এবং অভিযোজন প্রকল্পগুলোর মতো অগ্রাধিকারের কথা উল্লেখ করেন।

[৭] নিকোলস চিকিৎসা ও ই-বর্জ্য মোকাবেলা এবং জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা শেষ করার দিকে এগিয়ে যাওয়ার ওপর গুরুত্ব দেন। নিকোলস বাংলাদেশের জলবায়ু উদ্যোগগুলোর জন্য কানাডার সমর্থন এবং পরিবেশগত স্থিতিশীলতার জন্য তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন। সম্পাদনা: কামরুজ্জামান

এসবি২

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়