সালেহ্ বিপ্লব: [২.১] বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে সুন্দরবনের মধুর স্বীকৃতি চেয়ে বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক আবেদন করেছিলেন। আবেদন পর্যালোচনা করে প্রাপ্ত তথ্যাদি জার্নাল আকারে প্রস্তুত করে বিজি প্রেসে পাঠানো হয়েছে। জার্নাল প্রকাশের তারিখ হতে দুই মাস সময়ের মধ্যে তৃতীয় কোনও পক্ষের আপত্তি বা বিরোধিতা না পাওয়া গেলে এ পণ্যটিকে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে নিবন্ধন প্রদান করা হবে। বাসস
[৩] শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের (ডিপিডিটি) বরাত দিয়ে রোববার শিল্প মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়েছে।
[৪.১] ‘সুন্দরবনের মধু’ পণ্যটিকে জিআই পণ্য হিসেবে নিবন্ধনের দাবি জানিয়ে বাগেরহাটের জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে ২০১৭ সালের ৭ আগস্ট একটি আবেদন দাখিল করা হয়। ‘ডিপিডিটি’ উক্ত আবেদনে উল্লেখিত তথ্যাদি পরীক্ষা করে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আরও কিছু তথ্য প্রদানের জন্য আবেদনকারীকে অনুরোধ জানায়। ডিপিডিটি’র অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে সুন্দরবনের মধুর পুষ্টিগুণ বিষয়ে বিএসটিআই একটি পরীক্ষা প্রতিবেদন প্রস্তুত করে ডিপিডিটিকে প্রদান করে।
[৪.২] এছাড়াও চাহিত অন্যান্য তথ্যাদি না পাওয়ায় উক্ত বিষয়ে শুনানি গ্রহণ করে বাগেরহাট জেলা প্রশাসনের কাছে তথ্য চাওয়া হয়। আবেদনকারী এ বছরের ২৭ জুন ডিপিডিটি’র চাহিত সকল তথ্যাদি পুনরায় দাখিল করলে সকল তথ্য জার্নাল আকারে প্রস্তুত করে রোববার বিজি প্রেসে পাঠানো হয়। সম্পাদনা: সমর চক্রবর্তী
এসবি/এসসি/এনএইচ
আপনার মতামত লিখুন :