শিরোনাম
◈ ‘পুরুষের পদোন্নতি হলে পরিশ্রমের ফল, নারীর শরীরের বিনিময়’ ◈ গণপ্রজাতন্ত্রীর পরিবর্তে সংবিধানে জনগণতন্ত্রী বাংলাদেশের সুপারিশ  ◈ ফের মন্ত্রী হয়ে ফিরতে পারেন টিউলিপ সিদ্দিক! ◈ ফেব্রুয়ারিতে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংস্কার প্রতিবেদন নিয়ে আলোচনা ◈ এনসিটিবি’র সামনে ২ পক্ষের সংঘর্ষে বহু আহত (ভিডিও) ◈ বাংলাদেশে যে নির্মম অমানবিক গণহত্যা হয়েছে, সরকার তার বিচার করবে : আসিফ নজরুল  ◈ সংস্কারের প্রতিবেদনগুলো বাংলাদেশি, বাঙালি জাতির একটা সনদ, আমরা বুকে নিয়ে অগ্রসর হবো: প্রধান উপদেষ্টা ◈ মোবাইল ইন্টারনেট প্যাকেজ ব্যবহারে বিটিআরসির নতুন নির্দেশনা ◈ ‘ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমীনের মুক্তিতে আর কোন বাঁধা থাকছে না’ ◈ বিতর্কিত কর্মকর্তাদের ধরা হবে, কিছু হয়েছে, ধরার পর আবার এক ওসি পালিয়েও গেছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

প্রকাশিত : ১০ জুন, ২০২৪, ০৮:৪০ রাত
আপডেট : ১১ জুন, ২০২৪, ১০:৪৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এমপি আনার হত্যা মামলার তদন্ত শেষে অনেকেই গ্রেপ্তার হতে পারেন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

আনিস তপন: [২] আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, দুই দেশেই তদন্ত চলছে। তবে যেহেতু ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতাতে এই খুনের ঘটনা ঘটেছে, তাই মূল তদন্তটা সেখানেই হবে।

[৩] সোমবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। 

[৪] মন্ত্রী বলেন, ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারের মরদেহ শনাক্ত হলে অনেক কিছুই প্রকাশ করা সম্ভব হবে।

[৫] পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনার একটি খাল থেকে কিছু হাড় উদ্ধার করা হয়েছে। এর আগে বলেছিলেন সত্যের খুব কাছাকাছি চলে এসেছি। সেই কাছাকাছিটা কতদূর- সাংবাদিকরা এমন প্রশ্ন করলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এখনো বলছি; সত্যের কাছাকাছি এসে গিয়েছি। ডেডবডিটা সুনিশ্চিত হলে তখন অনেক কিছু প্রকাশ করা যাবে।

[৬] স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যারা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তাদের নিজের মুখে আমরা যা শুনেছি, তদন্তকারী কর্মকর্তাদের কাছে তারা যা বলেছেন; তারা মরদেহকে অনেক খণ্ড-বিখণ্ড করেছে। সেগুলো কোথায় রেখেছে প্রথমে তা সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায়নি। বাংলাদেশের গোয়েন্দা বাহিনী এবং ভারতীয় গোয়েন্দা বাহিনী সেখানে গিয়েছিলো। যেগুলো উদ্ধার হয়েছে, সেগুলোর ডিএনএ পরীক্ষা করে সুনিশ্চিত হওয়া যাবে, এগুলো সংসদ সদস্য আনারের দেহাংশ কি না। 

[৭] ঝিনাইদহে বাবু নামের একজন আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে মন্ত্রী বলেন, তদন্তটা শেষ হোক- অনেকেই হয়তো গ্রেপ্তার হতে পারেন। তদন্তের আগে মনে হয় এগুলো বলা ঠিক হবে না।

[৮.১] আনার হত্যার মূল আসামি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের বন্দি বিনিময় চুক্তি নেই। আবার খুনের ঘটনা কলকাতায়। সেক্ষেত্রে আসামিদের বিচার ভারতে নাকি বাংলাদেশে হবে- এ বিষয়ে আসাদুজ্জামান খান বলেন, দুটি মামলা হয়েছে। যেখানে ঘটনা ঘটেছে সেখানে একটি মামলা হয়েছে। সেটা হতেই হবে। সংসদ সদস্যের মেয়ে ঢাকায় একটি মামলা করেছেন। কাজেই এ ঘটনাগুলোতে দুই দেশই সম্পৃক্ত। আমাদের দেশে যে অংশটুকু সেই অংশটুকুর বিচার অবশ্যই হবে। হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে যে দেশে, সে দেশের আইন অনুযায়ী সেখানে বিচার হবে।

[৮.২] যেহেতু ভারতে ঘটনাটি ঘটেছে ফলে আসামিকে ফেরত আনা বা বন্দি করার দায়িত্ব সেদেশেরই। যতটা জানি ভারতের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বন্দিবিনিময় চুক্তি আছে। সেক্ষেত্রে সে সুবিধাটা ভারত সরকার মনে হয় পাবে। ভারত বাংলাদেশের বন্ধুপ্রতীম দেশ, সব কাজে তারা আমাদের সহযোগিতা করছে এবং ভবিষ্যতেও করবে। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব

এটি/এসবি/এনএইচ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়