সালেহ্ বিপ্লব: [২] প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট ‘মুক্তা চাষ প্রযুক্তি উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ’ নামে একটি উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করে। এই প্রকল্পের আওতায় দেশে প্রথমবারের মত মিঠাপানির ঝিনুকে মুক্তা উৎপাদনের প্রযুক্তি উদ্ভাবন করা হয়েছে। ফোকাস বাংলা
[৩] সমগ্র বাংলাদেশে জরিপের মাধ্যমে মুক্তা উৎপাদনে সক্ষম ৭ প্রজাতির ঝিনুক সনাক্ত করা হয়েছে, যার মধ্যে ৪ প্রজাতির ঝিনুক অধিক উপযোগী। মিঠাপানির ঝিনুকে সফলভাবে কমলা, গোলাপী, ছাই ও সাদা- এই চার রঙের রাইস মুক্তা উৎপাদন করা সম্ভব হয়েছে।
[৪] ২০২০ সালে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে মুক্তাচাষীদের নিয়ে ‘মুক্তা চাষ ফাউন্ডারস অ্যাসোসিয়েশন’ নামে একটি সমিতি গড়ে তোলা হয়। চাষীরা এই সমিতির মাধ্যমে আড়ংয়ের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়। বর্তমানে ৭ জন মুক্তাচাষী চাহিদা মোতাবেক আড়ংকে মুক্তা সরবরাহ করছে। এসব মুক্তা থেকে আড়ং গহনা তৈরি করে তাদের নিজস্ব আউটলেটে বিক্রি করে থাকে।
[৫] এ রকমেরই কয়েকটি মুক্তার গহনা বৃহস্পতিবার (১৬ মে ২০২৪) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভার শুরুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে তুলে দেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রহমান এমপি। এ সময় মন্ত্রণালয়ের সচিব সঙ্গে ছিলেন।
এসবি২
আপনার মতামত লিখুন :