শহীদুল ইসলাম: [২] সোমবার (১৩ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ এ কথা বলেন।
[৩] দৈনিক দিনকাল ও দিগন্ত টিভিসহ বন্ধ মিডিয়া খুলে দেয়া, সাংবাদিকদের ওপর পুলিশের বর্বর হামলা ও নির্যাতনের প্রতিবাদে ডিইউজের চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে এ বিক্ষোভ সমাবেশ হয়।
[৪] সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল হাইকোর্টের সামনে কদম ফোয়ারা, তোপখানা রোড, পল্টন মোড় ঘুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এসে শেষ হয়।
[৫] ডিইউজের সভাপতি মো. শহীদুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ খানের উপস্থাপনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ডিইউজের সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম, বিএফইউজের সাবেক সহ-সভাপতি আমিরুল ইসলাম কাগজী, ডিইউজের সহ-সভাপতি রাশেদুল হক, যুগ্ন সম্পাদক দিদারুল আলম দিদার, নির্বাহী পরিষদ সদস্য তালুকদার রুমি প্রমুখ।
[৬] শহিদুল ইসলাম বলেন, বন্ধ মিডিয়া খুলে দেয়া ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত আমরা ঘরে ফিরে যাব না। আমরা সত্য কথা লিখতে পারছি না। সত্য প্রকাশ করলে সাংবাদিকদের হত্যা করা হচ্ছে। আমরা এর বিচার চাই।
[৭] খুরশীদ আলম বলেন, আওয়ামী লীগ গনতন্ত্রের নামে দেশের সম্পদ লুটপাট করছে। ২৮ তারিখের সমাবেশে নারকীয় তান্ডব চালিয়ে সরকার উল্টো অপপ্রচার ও মিথ্যাচার করছে। গনতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও সাংবাদিক নির্যাতনের বিচার বিভাগীয় তদন্ত করে দোষীদের আইনের আওতায় আনতে হবে।
[৮] সমাবেশে আরো উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সাংবাদিক আবুল কালাম মানিক, আক্তার হোসেন, এম বদিউজ্জামাল, বিএফইউজের নির্বাহী সদস্য জাকির হোসেন, ডিইউজের দফতর সম্পাদক ইকবাল মজুমদার তৌহিদ, সাবেক দফতর সম্পাদক ডি এম আমিরুল ইসলাম অমর, নির্বাহী পরিষদ সদস্য নিজাম উদ্দিন দরবেশ, এম মোশাররফ হোসাইন, রাজু আহমেদ, ফকরুল ইসলাম, সাবেক নির্বাহী পরিষদ সদস্য এইচ এম আল আমিন, সাখাওয়াত ইবনে মঈন চৌধুরী, আলী মামুদ, শেখ তাজুল ইসলাম, রাসেল আহমেদ, মিয়াজী সেলিম, তালুকদার বেলাল, একেএম ওয়াজেদ, সর্দার আবদুল মতিন, আলম চৌধুরী, মিজানুর রহমান, হুমায়ুন কবির, আলমগীর হোসেন, লিপি সরকার, খলিল মৃধা প্রমুখ। সম্পাদনা: তারিক আল বান্না
আপনার মতামত লিখুন :