শিরোনাম
◈ আলোচিত পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়নের পথে এগিয়ে যাওয়াই এখন অগ্রাধিকার: চীনের রাষ্ট্রদূতকে প্রধান উপদেষ্টা ◈ বাংলাদেশ ভ্রমণে মার্কিন সতর্কতা নিয়ে ‘ভারতীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদন বিভ্রান্তিকর' ◈ স্ক্যানিং ছাড়াই চলছে বেনাপোল বন্দর দিয়ে পণ্য প্রবেশ, ঝুঁকিতে নিরাপদ বাণিজ্য! ◈ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র খুন: প্রেমিকাকেও দেখা গেল সিসিটিভিতে, মামলায় নেই তার অস্তিত্ব ◈ দেশি-বিদেশি মাস্টারপ্ল্যান আওয়ামী লীগকে মাঠে নামানোর পেছনে ◈ পারভেজ হত্যাকাণ্ড: ছাত্রদল বিভ্রান্তিকর প্রচারণা শুরু করেছে: উমামা ফাতেমা (ভিডিও) ◈ নাটোরে ছাত্রলীগ কর্মীকে রিকশায় পিঠে পা চেপে ঘোরানো, ভিডিও ছড়িয়ে পড়ায় তোলপাড় ◈ ‘আমরা একটি কঠিন কিন্তু অপরিহার্য পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি’  ◈ বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার সময় জীবননাশের শঙ্কায় ছিলাম: দাবি হাথুরুসিংহের ◈ জাতীয় পরিচয়পত্রের অসুন্দর ছবিটি ঘরে বসেই বদলাবেন যেভাবে

প্রকাশিত : ২৭ নভেম্বর, ২০২৪, ১২:০৬ দুপুর
আপডেট : ০৪ এপ্রিল, ২০২৫, ০৮:০০ রাত

প্রতিবেদক : মনিরুল ইসলাম

শহীদ ডা.মিলনের সমাধিতে পেশাজীবী পরিষদের শ্রদ্ধা নিবেদন

মনিরুল ইসলাম  : শহীদ ডা. মিলন দিবস উপলক্ষ্যে আজ বুধবার ভোরে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ চত্বরে ডা. শামসুল আলম খান মিলনের সমাধিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন এবং শহীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাত করে।

এসময় বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আহবায়ক প্রফেসর ডা: এজেডএম জাহিদ হোসেন, সদস্য সচিব কাদের গনি চৌধুরী, প্রফেসর ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, প্রফেসর ডা. হারুন আল রশিদ,  ডা. আবদুস  সালাম, ডা. রফিকুল ইসলাম, ডা. রফিকুল ইসলাম লাবু, ইঞ্জিনিয়ার সাখাওয়াত হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার ফখরুল আলম, বিপ্লবুজ্জামান বিপ্লব,হাফিজুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। 

১৯৯০ সালের এই দিনে এইচ এম এরশাদের স্বৈরশাসনবিরোধী আন্দোলনের উত্তাল মুহূর্তে আন্দোলনের সংগঠক ও বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম-মহাসচিব ডা. শামসুল আলম খান মিলন সরকারের লেলিয়ে দেয়া সন্ত্রাসীদের গুলিতে শহীদ হয়েছিলেন। মিলনের আত্মদানের মধ্যদিয়ে সেদিনের স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনে নতুন গতি সঞ্চারিত হয়। অবশেষে ছাত্র-গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে এইচ এম এরশাদের স্বৈরশাসনের পতন ঘটে। সেই থেকে প্রতি বছর ২৭ নভেম্বর শহিদ ডা. মিলন দিবস পালন করা হচ্ছে। 

মিলন চত্বরে সাংবাদিক সাংবাদিকদের প্রফেসর ডা: এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেন,ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও স্বৈরাচারী এরশাদের একই নীতির লোক ছিলেন। উভয়ই রক্তপাতের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বাংলাদেশের জনগন বীরের জাতি। তারা জীবন দিয়ে এদেশ ও দেশের গণতন্ত্রকে বার বার রক্ষা করেছে।তিনি বলেন, আজকের এই দিনে আমরা হত্যা, গুম-নির্যাতনমুক্ত একটা মানবিক বাংলাদেশ চাই। যেখানে ভয়-ভীতি থাকবে না। থাকবে সমতা ভিত্তিক ন্যায়বিচার। গড়ে উঠবে ‘মানবিক বাংলাদেশ’। যা বিএনপির ৩১ দফার মধ্যে পরিস্ফূট হয়েছে।

কাদের গনি চৌধুরী বলেন, আমরা বাংলাদেশের মাটিতে আর কোনো স্বৈরাচার বা ফ্যাসিস্টকে চাই।ফ্যাসিবাদী রাজনীতি চিরতরে নির্মূল করতে হবে। সকল গুম ও খুনের বিচার করতে হবে।  এমন একটি দেশ গড়তে হবে যেখানে ভয়-ভীতি থাকবে না। সবার ভয়েস শোনা হবে। ছেলে-মেয়েদের দেশ ত্যাগের তাড়না থাকবে না। থাকবে না কোন গর্বের দেশ হবে।

যাদের হাতে এখনও রক্ত লেগে আছে তাদের বিচার আগে হতে হবে-উল্লেখ করে তিনি বলেন, শিশু ও গণহত্যাকারীদের  দেশে আনতে হবে, তাদের বিচার করতে হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়