শিরোনাম
◈ মনগড়া বক্তব্যে রয়টার্সের প্রতিবেদন সাংবাদিকতার নীতিমালা পরিপন্থি : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং ◈ বাংলাদেশ ইস্যুতে ভারতীয় কংগ্রেসের নতুন বার্তা  ◈ এবার প্রকাশ্যে এলেন শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রশিবিরের সভাপতি-সম্পাদক ◈ ৪৬তম বিসিএস প্রিলির ফল পুনরায় প্রকাশ, উত্তীর্ণ ২১৩৯৭ ◈ ‘সর্বজনগ্রাহ্য’ ব্যবস্থা নেয়ার সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে  ◈ বাংলাদেশের জনগণ সাহসিকতার সাথে একজন অজনপ্রিয় ও স্বৈরাচার শাসককে ক্ষমতাচ্যুত করেছে: মাহাথির মোহাম্মদ ◈ বিভাজন ছেড়ে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন মির্জা ফখরুল  ◈ সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডের পর সবচেয়ে বড় জয় বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের ◈ আইনজীবী খুনের বিচার দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল চট্টগ্রাম (ভিডিও) ◈ ইমোতে প্রেমের পর মুঠোফোনে বিয়ে, ঘর ছেড়ে বিপাকে ৪০ বছর বয়সী নারী

প্রকাশিত : ২৭ নভেম্বর, ২০২৪, ১২:০৬ দুপুর
আপডেট : ২৭ নভেম্বর, ২০২৪, ০৫:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : মনিরুল ইসলাম

শহীদ ডা.মিলনের সমাধিতে পেশাজীবী পরিষদের শ্রদ্ধা নিবেদন

মনিরুল ইসলাম  : শহীদ ডা. মিলন দিবস উপলক্ষ্যে আজ বুধবার ভোরে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ চত্বরে ডা. শামসুল আলম খান মিলনের সমাধিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন এবং শহীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাত করে।

এসময় বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আহবায়ক প্রফেসর ডা: এজেডএম জাহিদ হোসেন, সদস্য সচিব কাদের গনি চৌধুরী, প্রফেসর ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, প্রফেসর ডা. হারুন আল রশিদ,  ডা. আবদুস  সালাম, ডা. রফিকুল ইসলাম, ডা. রফিকুল ইসলাম লাবু, ইঞ্জিনিয়ার সাখাওয়াত হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার ফখরুল আলম, বিপ্লবুজ্জামান বিপ্লব,হাফিজুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। 

১৯৯০ সালের এই দিনে এইচ এম এরশাদের স্বৈরশাসনবিরোধী আন্দোলনের উত্তাল মুহূর্তে আন্দোলনের সংগঠক ও বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম-মহাসচিব ডা. শামসুল আলম খান মিলন সরকারের লেলিয়ে দেয়া সন্ত্রাসীদের গুলিতে শহীদ হয়েছিলেন। মিলনের আত্মদানের মধ্যদিয়ে সেদিনের স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনে নতুন গতি সঞ্চারিত হয়। অবশেষে ছাত্র-গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে এইচ এম এরশাদের স্বৈরশাসনের পতন ঘটে। সেই থেকে প্রতি বছর ২৭ নভেম্বর শহিদ ডা. মিলন দিবস পালন করা হচ্ছে। 

মিলন চত্বরে সাংবাদিক সাংবাদিকদের প্রফেসর ডা: এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেন,ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও স্বৈরাচারী এরশাদের একই নীতির লোক ছিলেন। উভয়ই রক্তপাতের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বাংলাদেশের জনগন বীরের জাতি। তারা জীবন দিয়ে এদেশ ও দেশের গণতন্ত্রকে বার বার রক্ষা করেছে।তিনি বলেন, আজকের এই দিনে আমরা হত্যা, গুম-নির্যাতনমুক্ত একটা মানবিক বাংলাদেশ চাই। যেখানে ভয়-ভীতি থাকবে না। থাকবে সমতা ভিত্তিক ন্যায়বিচার। গড়ে উঠবে ‘মানবিক বাংলাদেশ’। যা বিএনপির ৩১ দফার মধ্যে পরিস্ফূট হয়েছে।

কাদের গনি চৌধুরী বলেন, আমরা বাংলাদেশের মাটিতে আর কোনো স্বৈরাচার বা ফ্যাসিস্টকে চাই।ফ্যাসিবাদী রাজনীতি চিরতরে নির্মূল করতে হবে। সকল গুম ও খুনের বিচার করতে হবে।  এমন একটি দেশ গড়তে হবে যেখানে ভয়-ভীতি থাকবে না। সবার ভয়েস শোনা হবে। ছেলে-মেয়েদের দেশ ত্যাগের তাড়না থাকবে না। থাকবে না কোন গর্বের দেশ হবে।

যাদের হাতে এখনও রক্ত লেগে আছে তাদের বিচার আগে হতে হবে-উল্লেখ করে তিনি বলেন, শিশু ও গণহত্যাকারীদের  দেশে আনতে হবে, তাদের বিচার করতে হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়