শিরোনাম
◈ করফাঁকির কারণে ২০২৩ সালে ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব হারিয়েছে সরকার: সিপিডি ◈ দেশে তিন স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম ◈ অবৈধ অভিবাসীদের সহায়তাকারীদের মার্কিন দূতাবাসের হুঁশিয়ারি ◈ সতর্ক সংকেত জারি, আজ বজ্রপাতে মৃত্যুর ঝুঁকি খুবই বেশি ◈ পলাতক সাবেক মন্ত্রী-এমপিরা যুক্তরাজ্যে আ.লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে  ◈ বিএনপির নতুন রাজনৈতিক মেরুকরণ: বাম দলগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের চেষ্টা ◈ হাথুরুসিংহে ও তার দুই সহকারী ‘নাসুমকে চড় মারা’ প্রসঙ্গে যা বললেন ◈ অ্যাঞ্জেলিনা জোলির সমর্থন গাজার প্রতি, ইসরায়েলি হামলাকে বললেন ‘গণকবরের মতো ধ্বংসযজ্ঞ’ ◈ গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক, হাসপাতালে ভর্তি ◈ প্রাইমএশিয়া শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যা: ৩ জন আটক

প্রকাশিত : ২১ নভেম্বর, ২০২৪, ০২:২৮ দুপুর
আপডেট : ৩০ মার্চ, ২০২৫, ০৮:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জয়ের নাম মুখেও আনতে চান না শফিক রেহমান

ডেস্ক রিপোর্ট : সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে ও তার তথ্যপ্রযুক্তি-বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের নাম মুখে উচ্চারণ করতে চান না প্রবীণ সাংবাদিক শফিক রেহমান। জয়কে অপহরণ ও হত্যার পরিকল্পনার অভিযোগে করা মামলায় জামিন পাওয়ার পর সাংবাদিকদের সামনে এমন মন্তব্য করেন তিনি। জয়কে হত্যাচেষ্টা মামলায় বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত শফিক রেহমানের জামিন মঞ্জুর করেন।

শফিক রেহমান বলেন, অপহরণ ও হত্যার পরিকল্পনার অভিযোগে করা মামলায় আমাকে এই মিথ্যা মামলা থেকে অব্যাহতি দিতে হবে। বিএনপির যারা জেলে আছে তাদেরকেও এক ঘোষণায় খালাস দিতে হবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রসঙ্গে শফিক রেহমান বলেন, তাকে (ইউনূস) যেতে দেবেন না, ধরে রাখুন। কাজ করার সুযোগ দিন। ১৫ বছরের জঞ্জাল ১৫ দিনে যাবে না।

এ সময় তিনি আলোকচিত্রী শহিদুল আলমকে উপদেষ্টা হিসেবে বিবেচনা করার আহ্বানও জানান।

জয়কে অপহরণ ও হত্যার পরিকল্পনার অভিযোগে করা মামলায় ২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট যায়যায়দিন সম্পাদক শফিক রেহমান, আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানসহ পাঁচজনকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। পরে গত ২২ সেপ্টেম্বর শফিক রেহমানের সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করে প্রজ্ঞাপন জারি করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ জন্য তাকে আদালতে আত্মসমর্পণ করে আপিল দায়েরের শর্তে এ সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করা হয়।

৩০ সেপ্টেম্বর শফিক রেহমানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রত্যাহার করেন আদালত। ওইদিন ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুল হকের আদালতে আইনজীবীর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করেন তিনি। শুনানি শেষে বিচারক শফিক রেহমানের বিরুদ্ধে জারি হওয়া গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রত্যাহার করেন। একইসঙ্গে সাজা পরোয়ানা রিকল করেন।

২০১৫ সালের ৩ আগস্ট পল্টন থানায় পুলিশের করা এ মামলায় ২০১৬ সালের ১৬ এপ্রিল গ্রেপ্তার হয়েছিলেন শফিক রেহমান। পাঁচ মাস কারাগারেও থাকতে হয়েছিল তাকে। পরে জামিনে মুক্তি পেয়ে ২০১৮ সালে যুক্তরাজ্যে চলে যান তিনি।  গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত ১৮ আগস্ট দেশে ফেরেন তিনি।
সুত্র : যুগান্তর

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়