শিরোনাম
◈ সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানে ড. ইউনূসের সঙ্গে পাশাপাশি বসেন, কথা বলেন খালেদা জিয়া ◈ দীর্ঘ এক যুগ পর ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে গেলেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ◈ ডিএমপির ৩৮তম পুলিশ কমিশনার হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন শেখ মোঃ সাজ্জাত আলী ◈ এবার ব্যারিস্টার সুমনকে লক্ষ্য করে ডিম নিক্ষেপ, ২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর ◈ মারামারি কাণ্ডে বিসিবিতে তোলপাড়! ◈ আগামী নির্বাচনের সময় জানালেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন ◈ সৌদি আরবের সাম্প্রতিক একটি ফ্যাশন শো নিয়ে বিতর্ক এখন তুঙ্গে, ইসলামী পণ্ডিতদের ক্ষোভ তুঙ্গে ◈ মানুষের ভোগান্তি চরমে, স্থবির হয়ে আছে মহাখালীসহ আশপাশের কয়েক কিলোমিটার এলাকা ◈ প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীন ◈ জাপান থেকে প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম কেনার চুক্তি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ সরকার

প্রকাশিত : ২১ নভেম্বর, ২০২৪, ০২:২৮ দুপুর
আপডেট : ২১ নভেম্বর, ২০২৪, ০৪:৪৩ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জয়ের নাম মুখেও আনতে চান না শফিক রেহমান

ডেস্ক রিপোর্ট : সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে ও তার তথ্যপ্রযুক্তি-বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের নাম মুখে উচ্চারণ করতে চান না প্রবীণ সাংবাদিক শফিক রেহমান। জয়কে অপহরণ ও হত্যার পরিকল্পনার অভিযোগে করা মামলায় জামিন পাওয়ার পর সাংবাদিকদের সামনে এমন মন্তব্য করেন তিনি। জয়কে হত্যাচেষ্টা মামলায় বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত শফিক রেহমানের জামিন মঞ্জুর করেন।

শফিক রেহমান বলেন, অপহরণ ও হত্যার পরিকল্পনার অভিযোগে করা মামলায় আমাকে এই মিথ্যা মামলা থেকে অব্যাহতি দিতে হবে। বিএনপির যারা জেলে আছে তাদেরকেও এক ঘোষণায় খালাস দিতে হবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রসঙ্গে শফিক রেহমান বলেন, তাকে (ইউনূস) যেতে দেবেন না, ধরে রাখুন। কাজ করার সুযোগ দিন। ১৫ বছরের জঞ্জাল ১৫ দিনে যাবে না।

এ সময় তিনি আলোকচিত্রী শহিদুল আলমকে উপদেষ্টা হিসেবে বিবেচনা করার আহ্বানও জানান।

জয়কে অপহরণ ও হত্যার পরিকল্পনার অভিযোগে করা মামলায় ২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট যায়যায়দিন সম্পাদক শফিক রেহমান, আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানসহ পাঁচজনকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। পরে গত ২২ সেপ্টেম্বর শফিক রেহমানের সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করে প্রজ্ঞাপন জারি করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ জন্য তাকে আদালতে আত্মসমর্পণ করে আপিল দায়েরের শর্তে এ সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করা হয়।

৩০ সেপ্টেম্বর শফিক রেহমানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রত্যাহার করেন আদালত। ওইদিন ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুল হকের আদালতে আইনজীবীর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করেন তিনি। শুনানি শেষে বিচারক শফিক রেহমানের বিরুদ্ধে জারি হওয়া গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রত্যাহার করেন। একইসঙ্গে সাজা পরোয়ানা রিকল করেন।

২০১৫ সালের ৩ আগস্ট পল্টন থানায় পুলিশের করা এ মামলায় ২০১৬ সালের ১৬ এপ্রিল গ্রেপ্তার হয়েছিলেন শফিক রেহমান। পাঁচ মাস কারাগারেও থাকতে হয়েছিল তাকে। পরে জামিনে মুক্তি পেয়ে ২০১৮ সালে যুক্তরাজ্যে চলে যান তিনি।  গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত ১৮ আগস্ট দেশে ফেরেন তিনি।
সুত্র : যুগান্তর

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়