শিরোনাম
◈ ট্রাম্পের জয়ে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে বড় পরিবর্তন হবে না : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ◈ ধীরে ধীরে খাওয়ার বেশ কিছু উপকারিতা রয়েছে, অভ্যাস করবেন যেভাবে ◈ মুজিববর্ষের নামে কোন কোন মন্ত্রণালয় কত কোটি টাকা খরচ করেছে তা নিয়ে ডকুমেন্টেশন হবে : প্রেস সচিব ◈ আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে শেষ দুই ওয়ানডে খেলতে পারবেন না মুশফিকুর রহিম ◈ আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের খেলা দেখে হতাশ সাবেক অধিনায়ক বুলবুল ◈ ফিলিস্তিনের সমর্থনে গ্যালারিতে ব্যানার নেয়ায় শাস্তির মুখে পড়তে পারে পিএসজি ◈ ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে বহুতল ভবন থেকে পতিতাসহ ৮ জন গ্রেফতার ◈ ট্রাম্পের জয়ে কেমন হবে ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্ক, যা বললেন বিশেষজ্ঞরা ◈ সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইউএস ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ড প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ ◈ টাকা তুলতে না পেরে ব্যাংকে তালা ঝোলালো বিক্ষুব্ধ গ্রাহকরা!

প্রকাশিত : ০৭ নভেম্বর, ২০২৪, ০৭:৫৪ বিকাল
আপডেট : ০৭ নভেম্বর, ২০২৪, ১০:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আমরা সংবাদপত্রের স্বাধীনতা খর্ব করার মতো কোনো কাজ করছি না : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব

মনিরুল ইসলাম  : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম  জানিয়েছেন, আমরা কোনো সংবাদপত্রের ওপর কোনো আক্রমণ সহ্য করব না। 

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায়  রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।

শফিকুল আলম বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার আসার পর কোনো পত্রিকা বা কোনো টেলিভিশন বা কোনো নিউজ ওয়েবসাইট বন্ধ করা হয়নি। আমাদের তরফ থেকে, গোয়েন্দা সংস্থা থেকে একটা ফোন করা হয়নি কোনো সংবাদের বিষয়ে যে এই সংবাদটা নামান বা এই সংবাদটা ওঠান। একে টকশোতে নিতে পারবেন না বা একে অ্যাসাইনমেন্ট দিতে পারবেন না।

তিনি বলেন, গত ১৫ বছরে এরকম চর্চা ছিল। কিন্তু আমাদের তরফ থেকে একটা কিছু বলা হয়নি। আমরা যদি মনে করেছি যে কোনো নিউজ ভুল হয়েছে, আমরা নম্রভাবে বলেছি যে এই নিউজটা ভুল, আপনারা একটু দেখেন। আমরা বিনয়ের সঙ্গে বলেছি।

শফিকুল আলম আরও বলেন, অনেক সাংবাদিক জেনেশুনে গুজব ছড়িয়েছেন। আমরা সেগুলো ধরছিই না। সংবাদপত্রের স্বাধীনতার ব্যাপারে আমরা শতভাগ অঙ্গীকারবদ্ধ। গত তিন মাসে কাউকে বলিনি যে এই রিপোর্ট যাবে না কিংবা এটা কেন গেল, বলিনি।  

সম্প্রতি কয়েকজন সাংবাদিকের অ্যাক্রিডিটেশন বাতিলের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা তথ্য মন্ত্রণালয় করেছে। তাদের অবশ্যই কোনো কারণ ছিল। গত ১৫ বছর অনেক সাংবাদিক স্বৈরাচারের কণ্ঠস্বর ছিলেন। তারা অন্যের কণ্ঠরোধ করার গ্রাউন্ড তৈরি করেছেন। অনেক সাংবাদিক সহিংসতাকে উসকে দিয়েছেন। এগুলো নিয়ে তদন্ত হওয়া উচিত।

প্রেস সচিব বলেন, আমরা সংবাদপত্রের স্বাধীনতা খর্ব করার মতো কোনো কাজ করছি না। অনেক সংবাদপত্র, টেলিভিশন স্বৈরাচারকে সাপোর্ট দিয়েছে। আমরা তাদের কাউকে কিছু বলছি না। সবাই চাই বাংলাদেশে মিডিয়া ফ্রিডম থাকুক, মিডিয়া ইনস্টিটিউশনালাইজড হোক।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়