শিরোনাম
◈ আপা আপা বলা তানভীর: আ. লীগ দ্বারা নির্যাতিত দাবি করে যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয় পেয়েছেন! ◈ ৭ হাজার ১৪ কোটি টাকার রেমিট্যান্স এলো মাত্র সাত দিনে ◈ প্রবাসীর মৃত্যুর ক্ষতিপূরণেও এবার মিলবে প্রণোদনা ◈ ফের বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের ১ নম্বর ইউনিট চালু ◈ যেদিন থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস শুরু ◈ সংস্কার, সংলাপ ও নির্বাচন নিয়ে যে প্রক্রিয়ায় এগুবে অন্তর্বর্তী সরকার, জানালেন রিজওয়ানা ◈ ফেসবুকে চিত্রনায়ক নাঈমের স্ট্যাটাস ঢাকায় জিন্নাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালন নিয়ে , যা লিখলেন ◈ সংস্কার প্রয়োজন সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের: অ্যাটর্নি জেনারেল ◈ ফাতিমা কেন উপদেষ্টা নাহিদের বোন পরিচয় দিয়েছিলেন, জানালেন নিজেই  ◈ বিশ্ববাজারে তিন বছরে সর্বনিম্ন তেলের দাম

প্রকাশিত : ২৩ আগস্ট, ২০২৪, ১১:৩৪ দুপুর
আপডেট : ২৩ আগস্ট, ২০২৪, ১১:৩৪ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ত্রিশের পর নারীদের শারীরিক বিষয়গুলি নিয়ে সতর্ক হওয়া জরুরি

বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে মেয়েদের শরীরে অনেক পরিবর্তন আসে। বয়স ত্রিশ পেরোলেই,এই সময়ে থেকেই হরমোনের ওঠাপড়া শুরু হয়। শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তিও কমতে থাকে। যে মহিলারা সুষম আহারে অভ্যস্ত নন, তাদের সমস্যা আরো বাড়ে। শারীরিক অনেক বিষয়েই বদল আসতে শুরু করে। শরীরে পুষ্টি ও শক্তির জোগান দেয় এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপাদানেরও ঘাটতি হতে থাকে। তার লক্ষণও দেখা দেয়। সেগুলি বুঝে সময় থাকতেই চিকিৎসককে দেখিয়ে নেওয়া জরুরি।

ওজন বেড়েই চলেছে? চেষ্টা করেও কমছে না? ত্রিশের পর থেকে মেয়েদের ওজন বাড়তে শুরু করে। তাই এই সময়ে ডায়েট ও শরীরচর্চায় মন দিতে হবে। হরমোনের ওঠানামা লেগেই থাকবে। ঋতুস্রাবজনিত কিছু সমস্যাও হতে পারে। ঋতুস্রাব অনিয়মিতও হয়ে যায় অনেকের।

জরায়ুতে সিস্ট হচ্ছে না তো? পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোমের সমস্যা অনেক মেয়েরই হতে পারে। পাশাপাশি ৩০ বছরের পর এইচপিভি পরীক্ষা করিয়ে নেওয়াও জরুরি। তাতে ধরা পড়ে জরায়ু ক্যানসারের ঝুঁকি আছে কি না।

নিয়মিত চুল পড়ছে কি? তাহলে সাবধানে থাকতে হবে। থাইরয়েডের সমস্যা দেখা দিলে এমন হতে পারে। এছাড়া স্তনের আকার বদলাচ্ছে কি-না খেয়াল রাখুন। ৩০ বছরের পর থেকেই প্রত্যেক বছর একবার করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ম্যামোগ্রাম পরীক্ষা এবং স্তনের এমআরআই স্ক্যান করিয়ে নেওয়া উচিত। তাতে স্তন ক্যানসারের আশঙ্কা আছে কি না ধরা পড়বে সহজেই।

ঘন ঘন মেজাজ বদলে যেতে পারে। প্রধান দুই স্ত্রী হরমোন ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরনের তারতম্য হলে এমন হতে পারে। শ্বাসের সমস্যা, বুক ধড়ফড় করলে সাবধান হতে হবে। পেশাগত জীবনে কাজের চাপ, মানসিক চাপ, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা এবং জীবনযাপন পদ্ধতি হার্টের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। তাই লিপিড প্রোফাইল টেস্ট, সুগার টেস্ট, এইচএস-সিআরপি টেস্ট, কোলেস্টেরল পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া জরুরি। সেই সঙ্গেই থাইরয়েড ফাংশন টেস্ট করাতে হবে।

ত্রিশের পর মা হতে চাইলে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো এগোনোই ভালো। কারণ ৩০ পেরিয়ে গেলেই জরায়ুর ধারণক্ষমতা ও উর্বরতা দুই-ই কমতে থাকে। ঋতুস্রাব হচ্ছে মানেই ডিম্বাণুর গুণগত মান ঠিক আছে তা একেবারেই নয়। তাই সেক্ষেত্রে আলট্রাসাউন্ড ও এএমএইচ টেস্ট করিয়ে দেখে নিতে হবে জরায়ুর অবস্থা ও ডিম্বাণুর গুণগত মান কেমন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়