শিরোনাম
◈ রাজধানীর শ্যামপুর থানা ছাত্রলীগের সভাপতি রনি গ্রেফতার ◈ টাকা না পেয়ে ন্যাশনাল ব্যাংকে তালা দিলেন গ্রাহকরা ◈ দেখে মনে হয় স্কুল পড়ুয়া কিশোর, বয়স ২২, করেন মাদক ব্যবসা ◈ ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রসঙ্গে যা বললেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ চার ঘণ্টা করে ট্রাফিকের দায়িত্বে থাকবে ৭০০ যুবক: উপদেষ্টা আসিফ (ভিডিও) ◈ ‘তোমরা রাস্তা বন্ধ করবা, আমরা কি আঙ্গুল চুষবো’ সাধারণ মানুষের আবেগেরই বহিঃপ্রকাশ (ভিডিও) ◈ শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়ার বিষয়ে যা বললেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস ◈ অলিম্পিক ক্রিকেট সরে যাচ্ছে নিউ ইয়র্কে ◈ শান্তকে টেস্ট ও ওয়ানডেতে রেখে টি-টোয়েন্টিতে সোহানকে অধিনায়ক করা য়ায়: আশরাফুল ◈ বিদ্যুৎ, পানি এবং অন্যান্য অবকাঠামো প্রকল্পের ক্ষেত্রে দিল্লির সমর্থনের অভাব রয়েছে : ড. ইউনূস

প্রকাশিত : ৩১ মার্চ, ২০২৩, ০৫:২৬ সকাল
আপডেট : ৩১ মার্চ, ২০২৩, ০৫:২৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

যে কারণে রমজানে কুরআন তিলাওয়াত গুরুত্বপূর্ণ

ফাইল ছবি

ইসলাম ডেস্ক: মানুষকে সরল-সঠিক পথের দিশা দিতে আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআন নাজিল করেছেন। এই গ্রন্থে সবার জন্য রয়েছে হেদায়েত। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘এটা (কোদরআন) সেই কিতাব, যাতে কোন সন্দেহ নেই। এটা মুত্তাকীদের জন্য পথ প্রদর্শক।’ (সূরা আল-বাকারা, আয়াত, ২)।

মানুষের হেদায়েতের বাণী কুরআন নাজিল হয়েছে পবিত্র রমজান মাসে। বর্ণিত হয়েছে, ‘রমজান মাস, যে মাসে কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে, যা মানুষের জন্য হিদায়াত এবং সুপথপ্রাপ্তির সুস্পষ্ট পথনির্দেশ আর হক-বাতিলের মধ্যে পার্থক্যকারী। সুতরাং তোমাদের যে কেউ এ মাস পাবে সে যেন অবশ্যই এর রোজা রাখে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৫)

কুরআন নাজিলের মাসে বেশি বেশি কোরআন তিলাওয়াত করা আবশ্যক। আল্লাহর রাসুল সা. এ মাসে বেশি বেশি কুরআন তিলাওয়াত করতেন। তিনি প্রতি রমজানে হজরত জিবরাইল আ.–কে পূর্ণ কুরআন একবার শোনাতেন এবং হজরত জিবরাইল আ.ও নবীজি সা.–কে অবতীর্ণ পূর্ণ কুরআন একবার শোনাতেন।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনের শেষ রমজানে দশম হিজরির রমজান মাসে হজরত জিবরাইল আ.–কে পূর্ণ কুরআন মজিদ দুবার শোনান এবং হজরত জিবরাইল আ.–ও মহানবী সা.কে পূর্ণ কুরআন শরিফ দুবার শোনান।

সাহাবায়ে কিরামও রমজান মাসে বেশি বেশি তিলাওয়াত করতেন।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও সাহাবায়ে কেরামের অনুসরণে সালফে সালেহিন প্রতি রমজান মাসে কোরআন খতম করতেন। হজরত ইব্রাহিম নাখায়ি রহ. বলেন, আসওয়াদ রমজানের প্রতি দুই রাত্রিতে একবার কুরআন খতম করতেন। (আস- সিয়ার, (৪/৫১)

কাতাদা রহ. সাতদিনে একবার কুরআন খতম করতেন। রমজান মাস এলে প্রতি তিনদিনে একবার কুরআন খতম করতেন। শেষ দশ রাত্রি শুরু হলে প্রতি রাতে একবার কুরআন খতম করতেন। (আস সিয়ার, (৫/২৭৬)

নবীজি, সাহাবি ও পূর্ববর্তী বুজুর্গ আলেমদের আমলের অনুসরণ করতে প্রত্যেক মুমিনের উচিত রমজানের বেশি বেশি কুরআন তিলাওয়াত করা।

এমএএস

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়