শিরোনাম
◈ ইসিকে তিন বার্তা দিলো ইউরোপীয় ইউনিয়ন ◈ ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি: প্রথম ৩০ মিনিটে বিক্রি প্রায় ২৬ হাজার টিকিট, হিট ৯৮ লাখ ◈ সাত কলেজের সমন্বয়ে হচ্ছে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’ ◈ আমাকে হত্যা করতে কর্নেল জিয়াকে নির্দেশ দেয়া হয়! ◈ আছিয়ার পরিবারের দায়িত্ব নিল জামায়াতে ইসলামী ◈ পানি চেয়েও পাননি আবরার, ঘাতকদের জবানবন্দিতে হত্যার নৃশংসতার বর্ণনা ◈ ঈদের বুকিং শুরু: হেলিকপ্টারে ভাড়া কত? ◈ হাইকোর্টের রায়ের পর যা বললেন আবরার ফাহাদের বাবা ◈ বুয়েট ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা: ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ডের রায় হাইকোর্টে বহাল ◈ জাতিসংঘের মহাসচিব সফরে এসে বাংলাদেশকে কী বার্তা দিলেন?

প্রকাশিত : ১৬ মার্চ, ২০২৫, ০৩:৩১ রাত
আপডেট : ১৬ মার্চ, ২০২৫, ০৪:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

যে আমল করবেন রমজানে রাতের শেষ তৃতীয়াংশে ও ফজরের ওয়াক্তে

আরবি বর্ষপঞ্জিকার নবম মাস রমজান গুনাহ মাফ ও তাকওয়া অর্জনের মাস। মহান রাব্বুল আলামিন মুমিনদের জন্য এ মাসে অফুরন্ত সওয়াব অর্জনের সুযোগ রেখেছেন। আবার এ মাসে অল্প আমলেই আছে অনেক বেশি ফজিলত। অন্যদিকে মহিমান্বিত এ মাসেই পবিত্র কুরআন নাযিল হয়েছে।

পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ তা’আলা ইরশাদ করেছেন, ‘রমজান মাস- যার মধ্যে কুরআন নাযিল করা হয়েছে লোকেদের পথ প্রদর্শক এবং হেদায়াতের সুস্পষ্ট বর্ণনারূপে এবং সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারীরূপে। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি এ মাস পাবে, সে যেন এ মাসে রোজা রাখে আর যে পীড়িত কিংবা সফরে আছে, সে অন্য সময় এ সংখ্যা পূরণ করবে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত: ১৮৫)

এ ক্ষেত্রে রমজানের দ্বিতীয় দশককে মাগফিরাতের দশক বলা হয়ে থাকে। এই সময়ে মহান রবের কাছে বেশি বেশি তওবা ও ক্ষমা প্রার্থনা করা উচিত। পবিত্র কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা সকলেই আল্লাহর নিকট তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার।’ (সুরা আন-নুর, আয়াত: ৩১)

এ জন্য রাতের শেষ তৃতীয়াংশ বা তাহাজ্জুদের সময়ে বেশি বেশি তওবা করা যেতে পারে। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমাদের প্রতিপালক প্রতি রাতের যখন রাতের শেষ তৃতীয়াংশ অবশিষ্ট থাকে তখন পৃথিবীর আসমানে অবতরণ করেন এবং বলেন- আমার কাছে যে দোয়া করবে, আমি তার দোয়া গ্রহণ করব। আমার কাছে যে চাইবে, আমি তাকে দান করব। আমার কাছে যে মাগফিরাত প্রার্থনা করবে তাকে আমি মাফ করে দেব। (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৬৯৮৬)

এছাড়াও রমজানে ফজরের ওয়াক্তে ছোট্ট আমলে হজ ও ওমরার সওয়াব লাভের সুযোগ রয়েছে। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে এনেছে, রাসুল (সা.) বলেছেন- যে ব্যক্তি জামাতের সঙ্গে ফজরের নামাজ আদায় করে সূর্যোদয় পর্যন্ত সেখানে বসে আল্লাহর জিকির করবে এবং এরপর দু’রাকাত সালাত আদায় করবে, তার জন্য একটি হজ ও ওমরা পালনের সওয়াব হবে। আনাস (রা.) বলেন- নবীজি বলেছেন, ওই ব্যক্তির জন্য হজ ও ওমরার পরিপূর্ণ সওয়াব হবে, পরিপূর্ণ সওয়াব হবে, পরিপূর্ণ সওয়াব হবে। (তিরমিজি, হাদিস: ৫৮৬)G উৎস: চ্যানেল২৪

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়