শিরোনাম
◈ গাজা কোনো রাজনৈতিক লেনদেনের দর-কষাকষির উপকরণ নয়: চীন ◈ দায় চাপানোর রাজনীতি এখন চলে না, ছাত্রদলকে কড়া বার্তা শিবির সভাপতির ◈ মাইকেল ক্লার্কের ভবিষ্যদ্বাণী, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জিতবে ভারত, রোহিত শর্মা হবেন সেরা ব্যাটার  ◈ পাকিস্তানের তিন ভেন্যুতে ভারতের পতাকা না রাখার স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে পারেনি পিসিবি ◈ কুয়েট সংঘর্ষে ধারালো অস্ত্র নিয়ে অবস্থান, সেই যুবদল নেতা মাহবুবকে বহিষ্কার ◈ বিতর্কিত যেসব নির্বাচনের পর ক্ষমতায় গিয়েও টিকতে পারেনি সরকার ◈ পার্কে ৭ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর সাবেক এমপি সালাহউদ্দীন গ্রেফতার ◈ নির্বাচনে ডিসিদের সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগের নির্দেশ ◈ উত্তরার কিশোর গ্যাং নেতা শিশির গ্রেফতার ◈ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী ও ছাত্রদলের পাল্টাপাল্টি অবস্থান

প্রকাশিত : ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১১:১৮ রাত
আপডেট : ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১০:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জেনে নিন, কাজা নামাজ রোজা আদায় করার নিয়ম

কাজা নামাজ আদায়ের সময়ও সাধারণ নামাজের মতোই সুরা ফাতিহা ও অন্য একটি সুরা পড়তে হবে। কোনো বিশেষ পার্থক্য নেই। নামাজ কাজা হলেও আদায় করতে হবে। যদিও ইচ্ছাকৃত নামাজ কাজা করলে গুনাহগার হতে হয়।

ইসলাম সম্পর্কে উদাসীনতা অথবা না জানার কারণে যেসব নামাজ রোজা করা হয়নি, সেগুলো এখন অবশ্যই কাজা করতে হবে। প্রথমে নামাজ ও রোজার ভিন্ন ভিন্ন হিসাব করুন। এরপর প্রতি ওয়াক্তে দুই পদ্ধতিতে নামাজের কাজা আদায় করতে পারেন।

 ১. দিনে রাতে (তিনটি হারাম ওয়াক্ত বাদ দিয়ে) যখনই সম্ভব হয় ফজর নামাজ পড়তে থাকুন। কয়েক মাস অথবা দুই এক বছরের মধ্যে ফজর শেষ হলে যোহর পড়তে থাকুন। এভাবে পাঁচ ওয়াক্ত শেষ করুন।
 
২. আরেকটি পদ্ধতি হলো, যেই ওয়াক্তে সুযোগ হয় ঐ ওয়াক্তের নামাজ কাজা আদায় করুন। যেমন ফজরের সময় ফজর, জোহরের সময় জোহর। এভাবেও করা যেতে পারে।
 
শীতের মৌসুমে অতীত জীবনের কাজা রোজা আদায় করার জন্য উপযুক্ত সময়। প্ল্যান করে ধীরে ধীরে অতীতের নামাজ ও রোজাগুলো কাজা আদায় করে শেষ করুন।
 
কাজা রোজার বিধান : যে ব্যক্তি কোনো বৈধ বা অবৈধ কারণে রোজা রাখতে পারেনি, তাকে সেই রোজার কাজা করতে হবে। ১. নিয়ত: ফজরের আগে রোজা রাখার নিয়ত করতে হবে। মনে মনে এই নিয়ত করা যথেষ্ট। যেমন, ‘আমি আগামীকাল কাজা রোজা রাখছি।’ ২. সাধারণ রোজার মতো: কাজা রোজার সময়েও সাধারণ রোজার নিয়মগুলো পালন করতে হবে। সুবহে সাদিক (ভোর) থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার ও সকল ধরনের পাপ কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে।
 
তাড়াহুড়া নয়, যেকোনো কারণে কাজা হয়ে গেলে, তা দ্রুত আদায় করা উত্তম, তবে এটি সময় নিয়ে ধীরে ধীরে করাও বৈধ। বেশি নামাজের কাজা: একাধিক নামাজ কাজা হলে, প্রথমে সেগুলির হিসাব ধরে নামাজ আদায় করতে হবে।
 
কাজা না করে মৃত্যুবরণ :  যদি কেউ কাজা নামাজ বা রোজা রেখে মৃত্যুবরণ করে, তবে তার পরিবার বা উত্তরাধিকারীরা দান-সদকা করে তার পাপমুক্তির জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতে পারে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়