শিরোনাম
◈ হামাস প্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ার ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে নিহত ◈ চিফ হিট অফিসার আতিককন্যা বুশরা কত টাকা বেতন পেতেন? ◈ জানলে চমকে যাবেন, সরকারের মেট্রোরেল মেরামতে সাশ্রয় হয়েছে কত টাকা?  ◈ নির্বাচনের সময় নিয়ে সরাসরি কথা বললেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ◈ সংস্কার নিয়ে সংলাপের চিন্তা: অগ্রাধিকার পাচ্ছে নির্বাচনি আইন ◈ (১৮ অক্টোবর) বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার  ◈ ফরিদপুরে বাস খাদে পড়ে আহত ৩০, অলৌকিকভাবে উদ্ধার নবজাতক ◈ বাংলাদেশের ওয়ার্ক পারমিট বৈধতা স্থগিত করল ইতালি (ভিডিও) ◈ ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে ৩০ লাখ টাকা দেওয়া হবে ◈ হাসিনা সরকার বাইডেন প্রশাসনকে জানিয়েছিল পিটার হাস্‌কে নিয়ে অস্বস্তির কথা

প্রকাশিত : ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩, ০১:৫২ দুপুর
আপডেট : ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩, ১১:১৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইউক্রেনকে সাহায্য করার মতো অর্থ নেই: হোয়াইট হাউস

ইমরুল শাহেদ: [২] হোয়াইট হাউস বলেছে, ‘'সময় দ্রুত চলে যাচ্ছে, আমাদের হাতে ইউক্রেনকে সাহায্য করার মতো অর্থও আর নেই। কংগ্রেস যদি প্যাকেজ অনুমোদন না করে, তাহলে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধরত ইউক্রেনকে সাহায্য করা যাবে না।'’ সূত্র: ডয়েচে ভেলে

[৩] গত অক্টোবরে বাইডেন প্রশাসন কংগ্রেসকে ১০ হাজার কোটি ডলারের প্যাকেজ অনুমোদন করতে বলে। এর থেকে ইউক্রেন ও ইসরায়েলকে সাহায্য করার কথা ছিল। কিন্তু হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে এখন রিপাবনিকানরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। তারা এই অনুমোদন দেয়নি।

[৪] সোমবার হাউসের স্পিকারকে চিঠি লিখেছেন জো বাইডেনের বাজেট ডিরেক্টর। তিনি লিখেছেন, ‘আমাদের হাতে কোনো জাদুর ঘোড়া নেই, যা দিয়ে আমরা পরিস্থিতি সামলাতে পারি। আমাদের হাতে কোনো অর্থ নেই। আর আমাদের হাতে সময়ও নেই।’

[৫] তিনি জানিয়েছেন, ‘যদি কংগ্রেস ওই প্য়াকেজে অনুমোদন না করে, তাহলে এই বছরের শেষে আমাদের হাতে কোনো অর্থ থাকবে না, যা দিয়ে আমরা ইউক্রেনের জন্য অস্ত্র বা যন্ত্রপাতি কিনতে পারি।  আর এই অস্ত্র ও সাহায্য না পেলে ইউক্রেন যুদ্ধক্ষেত্রে লড়তে পারবে না। তারা যেটুতু লাভ করেছে, তাও নষ্ট হবে।’

[৬] জতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান বলেছেন, ‘যদি প্যাকেজ অনুমোদিত না হয়, তাহলে রাশিয়া লাভবান হবে।’ তিনি সংবাদিকদের বলেছেন, ‘কংগ্রেসকে এখন সিদ্ধান্ত নিতে হবে, তারা ইউক্রেনের স্বাধীনতার লড়াইয়ে সাহায্য করবে, নাকি পুতিনের লাভ দেখবে।’

[৭] হাউসের স্পিকার মাইক জনসন হোয়াইট হাউসের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে সামাজিক মাধ্যমে একটি পোস্ট করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘বাইডেন প্রশাসনের ইউক্রেন নিয়ে কোনো স্পষ্ট কৌশল নেই। এই বিরোধ মেটানোর পথ কী, মার্কিন করদাতার অর্থ দিয়ে যে সাহায্য করা হচ্ছে, তা খরচ করার পরিকল্পনা কোথায়, এর জন্য কে দায়বদ্ধ থাকবে? এ সবই হলো ন্যায্য প্রশ্ন।’

[৮] তিনি আরো লিখেছেন, ‘জাতীয় সুরক্ষা নিয়ে যদি কোনো বাড়তি প্যাকেজ দিতে হয়, তাহলে তা যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্ত থেকে শুরু হওয়া দরকার।’ সিনেটের রিপাবলিকান নেতা ম্যাকনেল জানিয়েছেন, ‘এটা নিয়ে আলোচনা হতেই পারে।’

আইএস/এইচএ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়