মুসবা তিন্নি: [২] গত ফেব্রুয়ারিতে প্রায় ৫ হাজার মানুষ এতে সংক্রামিত হয় তারপরেই জিম্বাবুয়ে সরকার এই রোগের বিস্তার রোধে ব্যবস্থা ঘোষণা করেছে। এর আগে ২০০৮ সালে এই কলেরা প্রাদুর্ভাব হয়েছিলো জিম্বাবুয়েকে, সেই একই ঘটনার যেনো পুনরাবৃত্তি না হয় সেই আশঙ্কার মধ্যে জাতীয় ভাবে জরুরি অবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির সরকার। সূত্র: আলজাজিরা
[৩] কলেরা জিম্বাবুয়ের ১০টি প্রদেশে ছড়িয়ে পড়েছে, যার মধ্যে সবচেয়ে উদ্বেগজনক অবস্থায় রয়েছে স্পাইক, মাসভিঙ্গো এবং ম্যানিকাল্যান্ড প্রদেশ । জিম্বাবুয়ে সরকার কলেরা বিস্তার রোধ করার জন্য, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় নানা প্রকার বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। যেহেতু কলেরা, দূষিত খাবার বা পানি খাওয়ার ফলে হয় তাই বিশেষ পদ্ধতিতে পানি পরিশুদ্ধ করার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলা হয়েছে। জিম্বাবুয়ের প্রত্যন্ত গ্রাম্য অঞ্চলগুলোতে সতর্কতা আরও বাড়ানো হয়েছে। অনিরাপদ কূপ বা নদী থেকে পানি ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে ।
আপনার মতামত লিখুন :