শিরোনাম
◈ ভারতের কাছে শেখ হাসিনাকে ফেরত চাইবে বাংলাদেশ: জানালেন আইন উপদেষ্টা ◈ জাহাঙ্গীরনগরে ‘গণপিটুনিতে’ সাবেক ছাত্রলীগ নেতার মৃত্যু ঘিরে রহস্য ◈ তমা মির্জার সঙ্গে সম্পর্ক ফাটলের গুঞ্জন, যা বললেন রাফি (ভিডিও) ◈ ‘মারছে, ভাত খাওয়াইছে, এরপর আবার মারছে, ভাত খাওয়াইছে : তোফাজ্জলের মামাতো বোন (ভিডিও) ◈ ঢাবিতে পিটিয়ে যুবক হত্যার ঘটনায় ৪ শিক্ষার্থী আটক ◈ শামীম ওসমানের পুরোনো ভিডিওটি ভাইরাল : ‘ফিরব কি না জানি না’ ◈ জাদেজা-অশ্বিনের জুটিতে টেস্টের নিয়ন্ত্রণ হারালো বাংলাদেশ ◈ দিল্লিতে মেয়ের সঙ্গে থাকছেন শেখ হাসিনা, ঘুরতে দেখা গেছে পার্কে : ফিনান্সিয়াল টাইমসের রিপোর্ট ◈ ফের নেতাকর্মীদের জন্য আওয়ামী লীগের জরুরি নির্দেশনা ◈ মণিপুরের সহিংসতায় মিয়ানমার সীমান্তে কাঁটাতার বসাচ্ছে ভারত

প্রকাশিত : ১১ জুন, ২০২২, ০৬:০৮ বিকাল
আপডেট : ১১ জুন, ২০২২, ০৬:৫০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বললেন অর্থমন্ত্রী মিফতা

অর্থনৈতিকভাবে ‘কঠিন সময়’ পার করছে পাকিস্তান

মিফতা

ইমরুল শাহেদ: ২০২২-২৩ সালের বাজেট ঘোষিত হওয়ার একদিন পর শনিবার ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী মিফতা ইসমাইল বলেছেন, উল্লিখিত অর্থ বছরের জন্য বাজেট প্রস্তুত করা ছিল একটা কঠিন কাজ। কারণ দেশ একটা কঠিন পস্থিতির মধ্য দিয়ে অতিক্রান্ত হচ্ছে। সরকারকে পরবর্তী বছরের রাজস্ব একত্রীকরণ এবং ত্রাণ বিধানকে নিয়ে ভাবতে হয়েছে। জিও টিভি

সংবাদ সম্মেলনে তার সঙ্গে ছিলেন তথ্যমন্ত্রী মরিয়ম আওরঙ্গজেব ও অর্থ প্রতিমন্ত্রী আয়েশা গাউস পাশা। বাজেট প্রস্তাব প্রস্তুত করতে গিয়ে তাদের কঠোর পরিশ্রমের জন্য অর্থমন্ত্রী তাদেরকে ধন্যবাদ জানান। 

তিনি ইমরান খান সরকারের সমালোচনা করে বলেছেন, তারা চলমান ইস্যুগুলোকে সমাধানের কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। এজন্য বর্তমান সরকারকে কঠিনতম সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে। 

অর্থমন্ত্রী বলেছেন, চলতি অর্থবছরে সরকার বিদ্যুৎ খাতে ১১শ’ বিলিয়ন রুপি ভর্তুকি ধরেছে। বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর কারণে লোকসান দেওয়া ৫শ’ বিলিয়ন রুপি ক্ষতিপূরণ দিতে হবে সরকারকে। এর মানে প্রতি ইউনিটে সরকারকে ১৬ রুপি করে ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। 

অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, গ্যাস খাতে ভর্তুকি ধরা হয়েছে ৪শ’ বিলিয়ন রুপি। তিনি বলেন, ‘আমরা কোনো কল-কারখানা বন্ধ হতে দেব না। কারণ এসব কারখানা বেকারদের কাজ সরবরাহ করছে।’  

তিনি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হলো প্রবৃদ্ধি ও মুদ্রাস্ফিতী। আমাদের প্রথম লক্ষ্য হলো রাজস্ব একত্রীকরণ। ইমরান খান দেশকে যেখানে রেখে গেছেন সেখান থেকে সরে আসা।’ ডন

অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থা অনুসারে, সরকারী ঘাটতি এবং ঋণ সঞ্চয়ন হ্রাস করার লক্ষ্যে আর্থিক একত্রীকরণ নীতিগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করে। তিনি বলেন, ‘আমাদের দ্বিতীয় লক্ষ্য হলো দরিদ্রকে ত্রাণ প্রদান। সরকার দেশের অর্থনীতিকে রক্ষা করতে চায়। দেশকে তো শ্রীলংকা হতে দেওয়া যায় না। 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়