ইমরুল শাহেদ: [২] সংঘর্ষে যারা আহত হয়েছেন তাদের মধ্যে ৫০ জনেরও বেশি আহত চিকিৎসাধীন আছেন। আহতদের মধ্যে একজন আছেন সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল। সূত্র: ভারতের আনন্দবাজার
[৩] শুক্রবার সকালে সে রাজ্যের টেংনউপল জেলার পাল্লেল গ্রামে নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে গুলি ছুঁড়তে শুরু করে এক দল জনতা। পাল্টা গুলি চালায় নিরাপত্তা বাহিনীও। সকাল ৬টা থেকে কিছু সময় অন্তর অন্তর এই গুলির লড়াই চলে। দুপুরের দিকে ওই এলাকায় আরও সেনা মোতায়েন করা হয়।
[৪] স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সকালে প্রায় হাজার মানুষ অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। জানা যায়, তারা মেইতেই গোষ্ঠীর। মিছিল করে একটি জনজাতি অধ্যুষিত গ্রামে ঢোকার চেষ্টা করছিলেন তারা। সেই সময় তাদের আটকায় নিরাপত্তা বাহিনী।
[৫] জানা গেছে, বাধা পেয়েই গুলি চালাতে শুরু করে সশস্ত্র জনতা। প্রত্যক্ষদর্শীদের একাংশ জানিয়েছেন, তাদের প্রত্যেকের গায়ে সেনার জংলি পোশাক ছিল। আবার কুকিদের অভিযোগ, উন্মত্ত জনতা গুলি চালিয়ে এগোনোর চেষ্টা করলেও নিরাপত্তা বাহিনীর একাংশ তাদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা না করে সহায়তা করেছে।
[৬] উন্মত্ত জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছোড়ে নিরাপত্তা বাহিনী। আহত হন ৪৫ জন মহিলা।
[৭] গত ৩ মে জনজাতি ছাত্র সংগঠন ‘অল ট্রাইবাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন অব মণিপুর’ (এটিএসইউএম)-এর কর্মসূচি ঘিরে মণিপুরে অশান্তির সূত্রপাত। সম্পাদনা: ইকবাল খান
আপনার মতামত লিখুন :