ইমরুল শাহেদ: [২] ১৯৪৮ সালের ১৫ মে প্রায় সাড়ে সাত লাখ ফিলিস্তিনিকে বিতাড়িত করে সংখ্যাগরিষ্ঠ ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েল প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে এদিনটিকে প্রতি বছর ফিলিস্তিনিরা ‘নাকবা দিবস’ হিসেবে স্মরণ করে। আল-জাজিরা

[৩] এ বছর এমন এক সময়ে নাকবা দিবস পালন করা হয় যখন আল-জাজিরার সিনিয়র রিপোর্টার সাংবাদিক শিরীন আবু আখলের হত্যাকে কেন্দ্র গোট ফিলিস্তিন প্রতিবাদে উত্তাল।  

[৪] নাকবা কথাটির অর্থ হলো ‘দুর্যোগ’। এ বিষয়টি দিয়ে বুঝানো হয়ে, ইহুদি প্যারামিলিটারিরা ১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৪৯ সালের মধ্যে ফিলিস্তিনি জাতি-গোষ্ঠীকে নিধন করার উদ্যোগ নেয়, যাকে গণহত্যার শামিল বিবেচনা করা হয়। ইহুদিদের এই উদ্যোগ ফিলিস্তিনি জাতি-গোষ্ঠীর সমাজ ব্যবস্থাকে একেবারে ওলট-পালট করে দেয়।

[৫] এ সময়ে ইহুদি বাহিনী প্যালেস্টাইনের ৭৮ শতাংশ দখল করে নেয়। ধ্বংস করে দেয় ৫৩০টি বাড়িঘর ও শহর। হত্যা করা হয় পনের হাজার ফিলিস্তিনিকে। ইহুদিরা তিন বছরে ফিলিস্তিনিদের উপর ৭০টি গণহত্যা চালায়।