শিরোনাম
◈ কুষ্টিয়ায় পদ্মার ভাঙনে জাতীয় গ্রিডের টাওয়ার নদীতে বিলীন ◈ ভারতে থাকার মেয়াদ শেষ হচ্ছে, কোন আইনের বলে ভারতে থাকবেন শেখ হাসিনা? ◈ (২০ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার ◈ স্থিতিশীল ডলারের দর, ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভেও ◈ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘গ্যারান্টিতে’ নগদ টাকার সংকট কাটছে যে ৫ ব্যাংকের ◈ হত্যাকাণ্ড নিয়ে অপপ্রচার চলছে, জাবিতে কোন কমিটিই নেই : ছাত্রদল ◈ গণপিটুনিতে মৃত্যু: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার দুঃখপ্রকাশ, বৈষম্যবিরোধীদের নিন্দা, ফেসবুকে নানা সমালোচনা ◈ ভারতের গোলা যাচ্ছে ইউক্রেনে, ক্ষুব্ধ রাশিয়া ◈ সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান সুনামগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার গ্রেফতার ◈ মব জাস্টিস শুধু সহিংসতা ও অন্যায় সৃষ্টি করে: সমন্বয়ক হাসনাত

প্রকাশিত : ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ০৪:৩২ দুপুর
আপডেট : ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ০৪:০৪ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মিয়ানমারের নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছে জান্তা সরকার

যোদ্ধা সেনা

ইমরুল শাহেদ : প্রতিরোধ যুদ্ধ শুরু হওয়ার ১৭ মাসে বেশ কয়েকটি রাজ্যের ৯০টি সেনাচৌকি দখল করে নিয়েছে প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এর মধ্যে রয়েছে কাচিন, কায়া, চিন, কারেন, রাখাইন রাজ্য এবং সাগায়িং ও ম্যাগওয়ে অঞ্চলের চৌকি। দখল করা চৌকিগুলোর মধ্যে কিছু আছে কৌশলগত ও গুরুত্বপূর্ণ। এসব চৌকি দিয়ে জান্তাদের সামনের সারির যোদ্ধা সেনাদের জন্য খাদ্য সরবরাহ হয়ে থাকে। ইরাবতি

মিয়ানমারে নিযুক্ত জাতিসংঘের সাবেক দূত গঠিত বিশেষ উপদেষ্টা কাউন্সিল ৫ সেপ্টেম্বর এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, দেশটির ৩৩০ টাউনশিপের মধ্যে মাত্র ৭২টির উপর সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, জাতীয় ঐক্য সরকার ও প্রতিরোধ যোদ্ধাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে দেশটির ৫২ শতাংশেই। দেশের ২৩ শতাংশে জান্তারা প্রবল চাপের মুখে আছে। মাত্র ১৭ শতাংশের উপর জান্তাদের স্থিতিশীল নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। 

মিয়ানমারভিত্তিক একজন বিশ্লেষক বলেছেন, জান্তারা বড় ধরনের কোনো হামলা চালাতে পারে না। তারা একসঙ্গে এক হাজার সেনাও ব্যবহার করতে পারছে না। এজন্য তারা এখন আত্মরক্ষামূলক যুদ্ধের দিকে চলে যাচ্ছে।

বিশ্লেষক বলেছেন,‘জান্তারা এখন শহর এবং পরিবহনের রাস্তাগুলো নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে। তদুপরি তারা সশস্ত্র যোদ্ধাদের হুমকি মনে করে। এখানেই শেষ। সাগাইং এবং ম্যাগওয়েতে, জান্তারা প্রধানত শহর এবং রাস্তা নিয়ন্ত্রণ করে। অন্যত্র তারা শুধু গ্রামে অভিযান চালায় এবং খুব সাবধানে বাড়িঘরে আগুন দেয়।’

সামরিক সরকার কাচিন রাজ্যে ২০টি, চিন রাজ্যে ৩টি, কায়া রাজ্যে ১৯টি, কারেন রাজ্যে ১২টি এবং রাখাইন রাজ্যে ৩৬টি চৌকি হারিয়েছে বলে জানিয়েছে সশস্ত্র গ্রুপের সংগঠন ইএও। সম্পাদনা: আল-আমিন শিবলী

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়