শিরোনাম
◈ দিল্লিতে এক কেজির ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার রুপিতে ! ◈ খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় শিক্ষার্থীদের মিছিলে হামলা-সংঘর্ষ, গুলি (ভিডিও) ◈ কুষ্টিয়ায় পদ্মার ভাঙনে জাতীয় গ্রিডের টাওয়ার নদীতে বিলীন ◈ ভারতে থাকার মেয়াদ শেষ হচ্ছে, কোন আইনের বলে ভারতে থাকবেন শেখ হাসিনা? ◈ (২০ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার ◈ স্থিতিশীল ডলারের দর, ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভেও ◈ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘গ্যারান্টিতে’ নগদ টাকার সংকট কাটছে যে ৫ ব্যাংকের ◈ হত্যাকাণ্ড নিয়ে অপপ্রচার চলছে, জাবিতে কোন কমিটিই নেই : ছাত্রদল ◈ গণপিটুনিতে মৃত্যু: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার দুঃখপ্রকাশ, বৈষম্যবিরোধীদের নিন্দা, ফেসবুকে নানা সমালোচনা ◈ ভারতের গোলা যাচ্ছে ইউক্রেনে, ক্ষুব্ধ রাশিয়া

প্রকাশিত : ২৯ আগস্ট, ২০২২, ০৫:৫৭ বিকাল
আপডেট : ২৯ আগস্ট, ২০২২, ০৫:৫৭ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মিয়ানমারের জনগণকে হস্তশিল্পের মাধ্যমে সুচিপুত্র কিমের সমর্থন 

কিম অ্যারিশ

ইমরুল শাহেদ: মিয়ানমারের ক্ষমতাচ্যুত ও কারাবন্দি ডি-ফ্যাক্টো নেত্রী অং সান সুচির পুত্র কিম অ্যারিশ মাকে দেশটির জনগণের স্বাধীনতা ও ন্যায়বিচারের জন্য ছেড়ে দিয়েছেন। তিনি মনে করেন দেশটির জন্য তার আরো অনেক কিছু করার আছে। সেনা নিপীড়নের শিকার মিয়ানমারের জনগণকে এবার শিল্পকর্মের মাধ্যমে সহায়তা করছেন তিনি। ইরাবতি

কিম অ্যারিশ মিয়ানমারে কো হেতেন লিন নামেও পরিচিত। তিনি ‘কাঠের একটি ত্রাণ খোদাই’ বিশ্বব্যাপী লটারির মাধ্যমে বিক্রি করার উদ্যোগ চালু করেছেন বৃহস্পতিবার। এখান থেকে পাওয়া সমুদয় অর্থ মিয়ানমারের গণতন্ত্র রক্ষার লড়াইয়ের জন্য তহবিল সংগ্রহের কর্মসূচিতে দান করা হবে। তহবিল সংগঠকদের একজন এ কথা বলেছেন। 

মিয়ানমারের একজন ফেসবুক ব্যবহারকারী এবং তহবিলের সংগঠক পেন্সিলো লিখেছেন, ‘হেতেন লিনও এ ব্যাপারে খুব উদগ্রীব। তিনি দেখতে চান তার এই হস্তশিল্প দিয়ে তিনি দেশটির জনগণকে কতোটা সহায়তা করতে পারেন।’  

অং সান সুচির নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর থেকে মিয়ানমারের সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি উত্তাল হয়ে পড়েছে। ক্ষমতা গ্রহণের পর সামরিক জান্তা ৭৭ বছর বয়সী সুচিকে গ্রেপ্তার করেছে। এখন তিনি কারাগার প্রকোষ্ঠে নি:সঙ্গ জীবন যাপন করছেন। মিয়ানমারের জনগণ সেনাশাসন প্রত্যাখান করেছে। জনগণ এখন সামরিক জান্তার সঙ্গে সশস্ত্র যুদ্ধে লিপ্ত। জান্তারা গত ১৮ মাসেও দেশটিকে নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি। 

কো হেতেন লিন সুচির ছোট ছেলে। একাধিকবার সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য দেখা সাক্ষাৎ ছাড়া তারা আলাদা আছেন ১৯৮৮ সাল থেকেই। সুচি ওই বছরই ইংল্যান্ড ছেড়ে মিয়ানমারে চলে আসেন এবং দেশটির অশান্ত রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। শুরু হয় তার সেনা স্বৈতন্ত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ। মা ও ছেলের শেষ বার দেখা হয় ২০১৬ সালে। কো হেতেন পেশায় একজন কাঠমিস্ত্রি বা সূত্রধর।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়