শিরোনাম
◈ কুষ্টিয়ায় পদ্মার ভাঙনে জাতীয় গ্রিডের টাওয়ার নদীতে বিলীন ◈ ভারতে থাকার মেয়াদ শেষ হচ্ছে, কোন আইনের বলে ভারতে থাকবেন শেখ হাসিনা? ◈ (২০ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার ◈ স্থিতিশীল ডলারের দর, ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভেও ◈ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘গ্যারান্টিতে’ নগদ টাকার সংকট কাটছে যে ৫ ব্যাংকের ◈ হত্যাকাণ্ড নিয়ে অপপ্রচার চলছে, জাবিতে কোন কমিটিই নেই : ছাত্রদল ◈ গণপিটুনিতে মৃত্যু: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার দুঃখপ্রকাশ, বৈষম্যবিরোধীদের নিন্দা, ফেসবুকে নানা সমালোচনা ◈ ভারতের গোলা যাচ্ছে ইউক্রেনে, ক্ষুব্ধ রাশিয়া ◈ সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান সুনামগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার গ্রেফতার ◈ মব জাস্টিস শুধু সহিংসতা ও অন্যায় সৃষ্টি করে: সমন্বয়ক হাসনাত

প্রকাশিত : ১২ আগস্ট, ২০২২, ০৭:১৬ বিকাল
আপডেট : ১৩ আগস্ট, ২০২২, ১২:৫৬ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পাকিস্তানে কমছে জ্বালানি তেলের দাম

মিনহাজুল আবেদীন: রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধ শুরুর পর আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের মূল্য বেড়ে আকাশচুম্বী হয়। কিন্তু বর্তমানে তেলের দাম কমে ১০০ ডলারের নিচে চলে এসেছে। এমন পরিস্থিতিতে পেট্রলিয়াম পণ্যের দাম কমাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সরকার। 

জানা গেছে, ১৬ আগস্টের মধ্যে এ সম্পর্কিত একটি ঘোষণা দিতে পারে দেশটি। শুক্রবার (১২ আগস্ট) জিও নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, তেল ও গ্যাস নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ (ওজিআরএ) একটি নতুন সারাংশ নিয়ে কাজ শুরু করেছে। এটি কর্তৃপক্ষের কাছে মূল্য কমানোর প্রস্তাব করবে।

বিষয়টি সম্পর্কে অবহিত সূত্রগুলো জানিয়েছে, সরকার পেট্রোলিয়ামের ওপর শুল্ক ও অন্যান্য কর হ্রাসের মাধ্যমে জনসাধারণকে স্বস্তি দিতে পারে।

জানা গেছে, পেট্রলের দাম কমতে পারে ১২ রুপি ও ডিজেলের দাম কমতে পারে ১৫ রুপি।

ওজিআরএ ১৩ আগস্ট নতুন মূল্য নির্ধারণের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ে সারসংক্ষেপ পাঠালে প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের পর ১৫ আগস্ট নতুন দর ঘোষণা করা হবে।

বর্তমানে পাকিস্তানে প্রতি লিটার পেট্রলের মূল্য ২২৭ দশমিক ১৯ পাকিস্তানি রুপি, প্রতি লিটার ডিজেলের দাম প্রায় ২৪৫ রুপি ও কেরোসিনের দাম ২০১ রুপির বেশি।

এদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সঙ্গে ঋণ চুক্তিতে পৌঁছেছে পাকিস্তান সরকার। ফলে অতিরিক্ত ১২০ কোটি ডলারের পাশাপাশি আরো অর্থ ছাড় পাবে দেশটি। এ চুক্তিকে পাকিস্তানের জন্য একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।

আইএমএফের ফান্ডের কারণে খেলাপি থেকে বাঁচতে পারবে পাকিস্তান। তাছাড়া অন্যান্য দাতা সংস্থা ও দেশ থেকেও ঋণ পেতে পারে দেশটি। আগামী এক বছরের মধ্যে ঋণ পরিশোধ ও আমদানি ব্যয় মেটাতে পাকিস্তানের প্রয়োজন চার হাজার কোটি ডলারের বেশি। জাগোনিউজ ২৪ 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়