শিরোনাম
◈ মূল সড়কে চলবে না ব্যাটারিচালিত রিকশা ◈ বাংলাদেশি হজযাত্রীদের ফুল দিয়ে বরণ করে নিল সৌদি সরকার  ◈ আজারবাইজানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক চান প্রধান উপদেষ্টা ◈ বিদ্যুতের দামে সমতা চায় ডেসকো-ওজোপাডিকো ◈ সারাভারতে বাজছে মুসলমানদের বিরুদ্ধে অসংখ্য ঘৃণাপূর্ণ সঙ্গীত ◈ অপকর্ম বন্ধ না করলে বিএনপিকেও ছুড়ে মারবে জনগণ: মির্জা ফখরুল ◈ বাংলাদেশিকে ধরতে এসে পা ধরে মাফ চাইল বিএসএফ (ভিডিও) ◈ ‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম ◈ সারজিস আলমের চ্যালেঞ্জ, কড়া জবাব দিলেন রাশেদ খান ◈ পুলিশ কনস্টেবল পদে নিয়োগ লাভে প্রলোভনে পড়ে প্রতারিত হবেন না: পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স

প্রকাশিত : ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ০১:০৬ দুপুর
আপডেট : ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ০৯:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে

কাশ্মীর সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) বরাবর ভারত-পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। তবে এতে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। এ নিয়ে টানা পাঁচ দিন সীমান্তে ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটলো বলে মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে জানায় ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এনডিটিভি।

সংবাদ মাধ্যমটি বলছে, যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করে জম্মু ও কাশ্মীরে নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) বরাবর পঞ্চম রাতের মতো গুলি চালিয়েছে পাকিস্তানি সেনারা। এই উসকানির জবাব তারা ‌‘সংযত ও কার্যকর’ ভাবে দিয়েছে বলে মঙ্গলবার সকালে জানিয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী।

ভারতীয় সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘এপ্রিল ২৮-২৯ রাতের মধ্যে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী বিনা উসকানিতে এলওসি বরাবর কুপওয়ারা, বারামুল্লা ও আখনূর সেক্টরের বিপরীতে গুলি চালায়। ভারতীয় সেনারা পরিস্থিতির যথাযথ মূল্যায়ন করে সংযত ও কার্যকর প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।’

ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের দাবি, এর আগে গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর দুই দেশের সেনাদের মধ্যে গোলাগুলি হয়। এরপরে রোববার পর্যন্ত কয়েক দফায় এলওসি বরাবর দু’দেশের সেনাদের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। সর্বশেষ সোমবারও সংঘাতের মুখোমুখি হয় দেশ দুটি।

অবশ্য ভারতীয় গণমাধ্যমে গোলাগুলির বিষয়ে বরাবরের মতো পাকিস্তানকে দোষারোপ করা হলেও পাকিস্তানের পক্ষ থেকে বা দেশটির সংবাদমাধ্যমে এখনো এ বিষয়ে কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি।

সম্প্রতি জম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হয়। ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হামলার পর কাশ্মীরে এটিই সবচেয়ে বড় হামলা। এরপর থেকে পাকিস্তান ও ভারতের সম্পর্ক পুরোপুরি ভেঙে গেছে। উভয় দেশ একে অপরকে যুদ্ধের মতো পরিস্থিতির হুঁশিয়ারি দিচ্ছে। সেনাদের মধ্যে গোলাগুলির কারণে সীমান্তেও উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়