শিরোনাম
◈ ভারতের সঙ্গে ‘যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায়’ ডুবছে তাদেরই অর্থনীতি! ঢাকাকে বার্তা দিল নয়াদিল্লি: আনন্দবাজারের প্রতিবেদন ◈ ট্রাম্প-সি-মোদি এসে বাংলাদেশে কিছু করে দিয়ে যাবেন না: মির্জা ফখরুল (ভিডিও) ◈ সরকার কোনোভাবেই কাজ ছাড়া সময় পেতে পারে না: এনসিপি ◈ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের ছয় সদস্য গ্রেফতার ◈ ‌‘এই নির্বাচন হবে বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোত্তম এবং দেশের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় একটি মাইলফলক, ◈ কা‌র্ডিফ সি‌টির বিরু‌দ্ধে হামজা চৌধুরীর শেফিল্ডের দুর্দান্ত জয় ◈ পা‌কিস্তান ক্রিকেট লি‌গে  সর্বোচ্চ উইকেটের ইতিহাস গড়লেন হাসান আলি ◈ গণতান্ত্রিক সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত বিজয়কে ভূলন্ঠিত করা হয়েছে : অধ্যাপক আলী রীয়াজ  ◈ ‘আ.লীগের মিছিলের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা পেলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা’ (ভিডিও) ◈ ‘রাইজ ইন রেড’ কর্মসূচি নিয়ে আবারও রাস্তায় পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

প্রকাশিত : ১৮ এপ্রিল, ২০২৫, ১১:২৯ রাত
আপডেট : ১৯ এপ্রিল, ২০২৫, ০৪:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মোদি-মাস্কের ফোনালাপ, কী কথা হলো?

টেসলা এবং স্টারলিংক যখন ভারতে প্রবেশের জন্য আগ্রহী হয়ে উঠেছে ঠিক তখনই টেসলা এবং স্পেসএক্স সিইও ইলন মাস্কের সাথে ভারতের  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ফোনালাপ সকলকে কৌতুহলি করে তুলেছে। একই  সঙ্গে ‌ ট্রাম্পের শুল্ক যুদ্ধের আবহে মোদির ফোনকে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকরা। মোদি নিজেই সমাজ মাধ্যমে শুক্রবারের এই কথোপকথনের কথা জানিয়েছেন ।  

সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে একটি পোস্ট করে  মোদী বলেন, ইলন মাস্কের সঙ্গে কথা হয়েছে। আমরা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি, যার মধ্যে ওয়াশিংটন ডিসিতে সাক্ষাতের সময় আমরা যে বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করেছিলাম সেগুলিসহ প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন ক্ষেত্রে সহযোগিতার সম্ভাবনা নিয়েও আমরা আলোচনা করেছি। এই লক্ষ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অংশীদারিত্বকে আরও জোরদার করতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ।

ইলন মাস্কের সংস্থাগুলি, বিশেষত টেসলা এবং স্টারলিংক ভারতে প্রবেশের বিষয়ে আগ্রহ দেখাচ্ছে। টেসলা ভারতে একটি উৎপাদন ইউনিট স্থাপনের জন্য সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা করছে। একই সময়ে স্টারলিংক ভারতে উপগ্রহ ভিত্তিক ইন্টারনেট পরিষেবা সরবরাহ করতে এয়ারটেল এবং জিওর সাথে চুক্তি করেছে।

উল্লেখ্য, বিশ্বের প্রায় সর্বত্রই প্রশাসনিক ভাবে স্যাটেলাইট স্পেক্ট্রাম বণ্টন করা হয়ে থাকে। তবে ভারতে স্যাটেলাইট স্পেকট্রামের নিলাম চেয়েছিলেন জিও-র মুকেশ আম্বানি। ভারতী এয়ারটেলের  সুনীল মিত্তলও এই পদ্ধতিকেই সমর্থন করেন। অ্যামাজনের প্রোজেক্ট কুইপার থেকে স্টারলিংক চাইছিল যাতে ভারতে প্রশাসনিক ভাবেই স্যাটেলাইট স্পেকট্রাম বণ্টন হয়। 

ভারত ইন্টারন্যাশনাল টেলিকম ইউনিয়নের সদস্য। এটি জাতিসংঘের একটি সংস্থা। এই সংস্থার সদস্য হওয়ার সুবাদে ভারতের আন্তর্জাতিক নিয়ম মেনে স্যাটেলাইট স্পেক্ট্রাম বণ্টন করা উচিত বলে দাবি করেছিলেন মাস্ক। তবে ভারতে প্রতিযোগীদের মোকাবিলা করার বদলে তাদের সঙ্গেই হাত মিলিয়েছে মাস্কের সংস্থা।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়