শিরোনাম
◈ ঢাকায় ফিরলেন যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীরা ◈ প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন ◈ ইজিবাইকসহ অপহরণকৃত চালককে উদ্ধার করেছে নৌবাহিনী ◈ হামজা চৌধুরী‌কে দেখে সামিত শোম বললেন, আমি বাংলা‌দে‌শের হ‌য়ে খেল‌তে আগ্রহী, পাসপোর্ট করছি ◈ রোববার প্রথম টে‌স্টে বাংলা‌দেশ ও জিম্বাবু‌য়ে মু‌খোমু‌খি, না‌হিদ রানা‌কে ভয় পা‌চ্ছে সফরকারীরা  ◈ ইংল্যান্ড প্রিমিয়ার লি‌গে খেল‌বেন সাব্বির রহমান, রওনা হ‌বেন ২ মে ◈ ভারতের সঙ্গে ‘যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায়’ ডুবছে তাদেরই অর্থনীতি! ঢাকাকে বার্তা দিল নয়াদিল্লি: আনন্দবাজারের প্রতিবেদন ◈ ট্রাম্প-শি জিনপিং-মোদি এসে বাংলাদেশে কিছু করে দিয়ে যাবেন না: মির্জা ফখরুল (ভিডিও) ◈ সরকার কোনোভাবেই কাজ ছাড়া সময় পেতে পারে না: এনসিপি ◈ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের ছয় সদস্য গ্রেফতার

প্রকাশিত : ১১ এপ্রিল, ২০২৫, ০৮:১২ রাত
আপডেট : ১৮ এপ্রিল, ২০২৫, ০৫:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অবৈধ বিলাসবহুল যৌনপল্লিতে যেভাবে ধরা পড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও অনুরাগ বাজপেয়ী

যুক্তরাষ্ট্রের প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি উচ্চ শিক্ষার জন্য প্রসিদ্ধ। অথচ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অতি নিকটে অবৈধ বিলাসবহুল যৌনপল্লি রয়েছে। 

সেই যৌনপল্লিতে যাতায়াতের অভিযোগে চলতি বছরের শুরুতে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্যবসায়ী অনুরাগ বাজপেয়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বস্টন এলাকা থেকে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।

লখনউয়ের লা মার্টিনিয়ার স্কুলে পড়াশোনা করেন অনুরাগ। ২০০৬ সালে মিশর-কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক পাশ করেন। যুক্তরাষ্ট্রে তিনি পানিশোধনে বিখ্যাত সংস্থা ‘গ্রেডিয়েন্টের সিইও পদে কর্মরত ছিলেন।

সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ‘দ্য ক্যামব্রিজ ব্রথেল হিয়ারিংস’ নামে পরিচিত ওই মামলায় ৩০ জনেরও বেশি পুরুষের নাম রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ম্যাসাচুসেটসের ক্যামব্রিজে অভিজাত অ্যাপার্টমেন্ট অবৈধভাবে চলা যৌনপল্লিতে মোটা অর্থের বিনিময়ে যৌনতার অভিযোগ রয়েছে।

সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের মতে, ম্যাসাচুসেটসের ক্যামব্রিজে একটি অভিজাত অ্যাপার্টমেন্টে। অবৈধভাবে চলা ওই যৌনপল্লিতে কর্পোরেট একজিকিউটিভ, সরকারি কর্মকর্তা, চিকিৎসক এবং আইনজীবীসহ অভিজাত গ্রাহকদের যৌন সেবা দেওয়া হত।

তবে যৌন সেবা পাওয়ার জন্য গ্রাহকদের সরকারি পরিচয়পত্র, অফিস আইডি এবং ব্যক্তিগত জিনিসপত্রও জমা রাখতে হত।

সেখানে যৌন সেবা পাওয়ার জন্য ঘণ্টাপ্রতি ৬০০ ডলার (প্রায় ৫০,০০০ টাকা) পর্যন্ত দিতে হত। সরকারি আইনজীবী এবং তদন্তকারীদের অভিযোগ, যে নারীরা যৌন সেবা দিতেন তাদের অনেকেই এশিয়া থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পাচার হয়েছিল।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, চলতে থাকা আইনি প্রক্রিয়ার মূল লক্ষ্য হল গ্রাহকদের তালিকা খতিয়ে দেখা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়