এবার সীমান্ত ইস্যুতে মুখ খুলেছেন, বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পাল।গণমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সীমান্ত ইস্যু নিয়ে কথা বলেন বিজেপির এই নেত্রী।
ভারতের সাংবাদিকের এ অবস্থায় বাংলাদেশের উপহাইকমিশনারকে পাঠিয়েছে আলোচনা করতে এটাকে আপনি কীভাবে দেখছেন প্রশ্নের জবাবে বিজেপির এই নেত্রী বলেন,আমরা ভালোভাবে ব্যবহার করার চেষ্টা করছি।
তারপর কুড়ি তারিখের পরে কোনদিক থেকে কোন দিকে, কোথায় কি ছুটে,কি ছুটবে কি হবে,কে ঢুকবে কিছু বলা যাচ্ছে না।আমরাতো বুঝতে পারছি, মুহাম্মদ ইউনূসের সরকার কীভাবে বাংলাদেশের গরীব, অর্ধশিক্ষিত,মানুষদের কীভাবে ভারতের বিরুদ্ধে, তাতাবার চেষ্টা করছে,উষ্কাবার চেষ্টা করছে, এটা আমরা বুঝতে পারছি।
শেখ হাসিনার কথা উল্লেখ করে বিজেপির এই নেত্রী আরো বলেন, আপনারা কী বলছেন এটা মানা হচ্ছে না? কি কি ছিল শেখ হাসিনাঝি সরকারের সময় সেগুলা মানা চলবে না।জিরো লাইন এ করে দিবেন এসব কি গল্প দিচ্ছেন।যা হয়ে আসছে,যা আন্তর্জাতিক আইন সে হিসাবেই করা হচ্ছে।
কোন লাভ হবে না উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, এগুলা করে কোন লাভ হবে না মোহাম্মদ ইউনূস।কুড়ি তারিখের জন্য অপেক্ষা করছি, আপনারা কুড়ি তারিখ পর অনেক কিছুই দেখতে পাবেন।তারপর মোহাম্মদ ইউনূস আপনি কোথায় থাকবেন, সেটা একবার দেখে নিন।
নেহেরুর কথা উল্লেখ করে বিজেপির এই নেত্রী আরো বলেন, জওরুল লাল নেহেরু আর মহাত্না গান্ধীর জন্য আজ দেশকে ভাগ হতে হয়েছে।এবং হলো তো হলো, সেখানে যারা হিন্দুরা রয়ে গেল তারা দেখলাম বছরের পর বছর শুধু কমতে থাকল।
ভারতবর্ষের মুসলমান বাড়ছে আর পাকিস্তান বলুন আর বাংলাদেশতো আমরা সবাই জানি কি হচ্ছে?আর মোহাম্মদ ইউনূসের অন্তবর্তীকালীন সরকার তিনি বুঝেছেন, তাঁকে যদি এই সরকারে থাকতে হয়,তাঁর জন্য নির্বাচন তিনি এখন করবেন না।তিনি তা বলেই দিয়েছেন।আর তাকে যদি বাংলাদেশের অন্তবর্তীকালীন সরকার হিসাবে থাকতে হয়, তাকে সেই মৌলবাদীদের কথা শুনে চলতে হবে।মৌলবাদীরা চাইছে এখানে হিন্দুরা থাকবে না।হিন্দুরা হয় চলে যাক, নয়তো ধর্ম পরিবর্তন করুক।এজন্যই মৌলবাদীদের কথায় হ্যাঁ মিলানো হচ্ছে।
উল্লেখ্য বিশ তারিখের পর ভারত বাংলাদেশের সাথে আসলে কি করতে চাইছে তা স্পষ্ট করেন নি বিজেপির এই নেত্রী।
আপনার মতামত লিখুন :