শিরোনাম
◈ এমপিওভুক্ত হচ্ছেন ৩২০৬ জন ও উচ্চতর স্কেল পাচ্ছেন ২৮৪২ শিক্ষক-কর্মচারী ◈ রিজার্ভ হ্যাক করে নেয়া অর্থের ৪০ ভাগ উদ্ধার, পাচারের অর্থ ফেরত আনায় অগ্রগতি কতটুকু? ◈ বৈষম্যবিরোধী ও ছাত্রদলের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে আনন্দ মোহন কলেজ বন্ধ ◈ রিয়াল মাদ্রিদকে ৫-২ গোলে হারিয়ে স্প্যানিশ সুপার কাপ চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা ◈ ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর জন্য বিশ্বকাপ জিততে চান জোয়াও ফেলিক্স ◈ তামিমকে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে পেলে দল অনেক উপকৃত হতো: প্রধান নির্বাচক ◈ শুধু ব্যাটার হওয়ায় জাতীয় দলে জায়গা হয়নি সাকিবের ◈ যুক্তরাজ্যে এবার আলোচনায় টিউলিপের পারিবারিক বন্ধু ও সালমানপুত্র শায়ান ◈ নিজে নিজে হাঁটতে পারছেন খালেদা জিয়া: ডা. জাহিদ ◈ বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে ভারতের চার-পাঁচটা ড্রোনই যথেষ্ট: শুভেন্দু অধিকারী

প্রকাশিত : ১৩ জানুয়ারী, ২০২৫, ০৯:৩৯ সকাল
আপডেট : ১৩ জানুয়ারী, ২০২৫, ১২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জমজমের পানি বলে ট্যাপের পানি বিক্রি করছিলেন ব্যবসায়ী, আয় ৩০ কোটি!

গালফ নিউজ: সাধারণ ট্যাপের পানিকে মক্কার পবিত্র জমজম কূপের পানি বলে বিক্রি করতেন তিনি। এই কাজ করে গ্রাহকের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন কোটি কোটি টাকা। গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিলেন দীর্ঘ দিন ধরে।

তবে বাইরে থেকে দেখলে তা বোঝার উপায় ছিল না। কারণ যেসব জারে এসব পানি সংরক্ষণ করা হয়েছিল, সেগুলো সব সৌদি আরবে তৈরি এবং জারগুলোতে সৌদি সরকারের লেবেল ছিল।

বোতলের গায়ে জমজমের পানির লেবেল লাগানো। বিক্রির সময়ও বলা হচ্ছে, এগুলো পবিত্র জমজমের পানি। কিন্তু আসলে এই পানি ট্যাপের। এভাবে প্রতারণা করে তুরস্কে এক ব্যক্তি একাই আয় করেছেন ৯ কোটি লিরা (প্রায় ৩০ কোটি টাকা)। 

মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ বলছে, এই প্রতারণার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনার তদন্ত করতে গিয়ে জানা যায়, প্রতিদিন তিনি অন্তত ২০ টন পানি বিক্রি করে আসছেন। গত ৫ মাস ধরে এই প্রতারণা করছেন বিলাল নামের ওই ব্যক্তি।  

জিজ্ঞাসাবাদে বিলাল পুলিশকে জানান, তুরস্কে জমজমের পানি বলে যেসব পানি বিক্রি হয়, বেশিরভাগই তুরস্কের পানি। এগুলো সৌদি আরবের জমজমের পানি নয়। এসব পানি আদানার ওয়্যারহাউজের।

বিলালের কাছে তথ্য পেয়ে অভিযান চালায় পুলিশ। এরপর এমন ভুয়া ১৫ হাজার লিটার জমজমের পানি পায় তারা। এসব পানির বোতলের বেশকিছু ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। তাতে দেখা যায়, সব ধরনের আকারের বোতলই রয়েছে। এগুলো তুরস্কের বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। 

এসব বোতলে আরবি লেখা থাকে, যাতে বোঝা যায় এগুলো সৌদি থেকে আনা। তবে কয়েকজন বিক্রেতা দাবি করছেন, এসব পানির একটি অংশ জমজম থেকেই আনা। অল্প ট্যাপের পানি মেশানো হয়েছে। কেউ তা নিয়ে অভিযোগ করেনি। 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়