সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীরা সিরিয়ার কারাগার সম্পর্কে ভুয়া ছবি প্রচারের বিষয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। সিরিয়ার সরকারের পতনের পর সেদেশের কারাগারগুলোতে ঢুকে পড়েন সাধারণ মানুষ ও সাংবাদিকেরা। এরপরই গুজবের বাজার উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
ছবি যাচাই-বাছাইয়ের সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন ওয়েব সাইটের বরাত দিয়ে পার্সটুডে জানিয়েছে, বাশার আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে তৈরি করা ছবি ও ভিডিও ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে কারাগারের নানা ভুয়া চিত্র।
সামাজিক মাধ্যম এক্স পেজে নাসের খাকবাজ নামের এক ব্যক্তি একজন সিরীয় বন্দীর মুক্তির একটি ভুয়া ভিডিও প্রকাশ করে লিখেছেন, "আমরা এখন এমন একটা সময়ে বাস করছি যখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ব্যবহার করে যা ইচ্ছা তাই ছড়িয়ে দেওয়া যায়, গুজব রটানো যায়। এখন আর কিছুই বিশ্বাস করা যায় না। বিশেষ করে সংকটময় সময়ে!"
সাবেক টুইটার বা এক্স পেজে সাইয়্যেদ আলী মুসাভি নামের আরেক ব্যক্তি লিখেছেন, 'সিরিয়ার সেদনায়া কারাগারের আসল ছবি প্রকাশিত হয়েছে, কিন্তু কিছু মানুষ বানোয়াট ছবি প্রকাশ করে অন্যদের মনোযোগ আকৃষ্ট করতে চাচ্ছেন, তারা বেশি বেশি লাইক পেতে এটা করছেন।
হামেদ নামে আরেকজন তার এক্স পেজে একটি ভুয়া ভিডিও আপলোড করে লিখেছেন, "সেদনায়া কারাগার থেকে এক ব্যক্তির মুক্তি পাওয়ার একটা ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ঐ ভিডিও'র ভাইরাল হওয়া ব্যক্তিটি আসলে একজন টিকটক ইনফ্লুয়েন্সার।
আপনার মতামত লিখুন :