শিরোনাম
◈ ১০  এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা ◈ সুমাইয়াকে অধিনায়ক করে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের স্কোয়াড ঘোষণা ◈ রাজশাহীকে হারালো ঢাকা মেট্রো, রংপুর জিতলো ঢাকা বিভাগের বিরুদ্ধে ◈ বেসরকারি খাত উন্নয়নে আরও ১২০০ কোটি টাকা দেবে এডিবি ◈ এবার যে কারণে শীতের অনুভূতি বেশি হবে ◈ ১৮টি ব্যাংকের বিপদের কারণ হতে পারে শীর্ষ তিন গ্রাহক ◈ শেখ হাসিনাকে নিয়ে যে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন সাকা চৌধুরীর ছেলে! (ভিডিও) ◈ অস্ট্রেয়িার কাছে হোয়াইট ওয়াশের পর ভারতের কপালে জুটলো আইসিসির সাজাও ◈ পুলিশের যেসব নিষেধাজ্ঞা থাকছে বড়দিন ও থার্টি ফার্স্ট নাইট ঘিরে ◈ ঢাকার যেসব এলাকায় শুক্রবার গ্যাস থাকবে না

প্রকাশিত : ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৭:৩৪ বিকাল
আপডেট : ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৯:৩৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নতুন কোনও মামলা করা যাবে না মন্দির-মসজিদ নিয়ে : ভারতের সুপ্রিম কোর্ট

ভারতের সব মন্দির-মসজিদ-গির্জার সমীক্ষায় স্থগিতাদেশ দিয়েছে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। মন্দির বা মসজিদ নিয়ে নতুন করে কোনও মামলাও করা যাবে না এখন। শীর্ষ আদালত জানিয়েছে, আগে এই সংক্রান্ত মামলাগুলোর নিষ্পত্তি হবে, তার পর নতুন মামলা গৃহীত হবে আদালতে। 

বৃহস্পতিবার নিম্ন আদালতগুলোতে এই সংক্রান্ত মামলায় এখনই তাৎপর্যপূর্ণ নির্দেশ দিতে নিষেধ করেছে সুপ্রিম কোর্ট। উপাসনাস্থল আইন মামলার শুনানিতে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকেও।

১৯৯১ সালের উপাসনাস্থল আইন বদলাতে চেয়ে একাধিক মামলা হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। সাড়ে তিন বছর ধরে সেগুলোর কোনও শুনানিই হয়নি। বৃহস্পতিবার ছিল এই সংক্রান্ত মামলার শুনানির দিন। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না, বিচারপতি পিভি সঞ্জয় কুমার এবং বিচারপতি কেভি বিশ্বনাথনের বেঞ্চে উপসনাস্থল আইন মামলার শুনানি হয়।

আদালত জানিয়েছে, এই মুহূর্তে দেশে মন্দির, মসজিদ বা অন্য উপাসনাস্থল নিয়ে যত মামলা চলছে, যত সমীক্ষা চলছে, তা আপাতত স্থগিত থাকবে। নিম্ন আদালত, এমনকি হাই কোর্টগুলোকেও এই সংক্রান্ত মামলায় আপাতত তাৎপর্যপূর্ণ কোনও নির্দেশ দিতে নিষেধ করা হয়েছে। নিম্ন আদালতগুলো এই সংক্রান্ত নতুন কোনও মামলাও শুনবে না। সুপ্রিম কোর্টে উপাসনাস্থল আইন মামলার নিষ্পত্তি না-হওয়া পর্যন্ত এই স্থগিতাদেশ জারি থাকবে।

১৯৯১ সালের উপাসনাস্থল (বিশেষ ব্যবস্থা) আইন অনুযায়ী, কোনও মন্দির-মসজিদ বা গির্জার চরিত্র পাল্টানো যাবে না। ১৯৪৭-এ স্বাধীনতার সময় যেখানে যা ছিল, তেমনটাই রাখতে হবে। কিন্তু এই আইনে বদল চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে মামলা করেন হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা।তাদের দাবি, এই আইনের জন্য ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্টের আগে ‘দখলীকৃত’ হিন্দু ধর্মস্থানের ধর্মীয় চরিত্র পুনরুদ্ধার করা যাচ্ছে না।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়