শিরোনাম
◈ হাসনাত আবদুল্লাহকে ফের গাড়িচাপা দিয়ে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ ◈ ঝাঁটাপেটা খেয়ে পালিয়ে দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে: সোহেল তাজ ◈ কঠিন শর্তে অস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি পেলেন মাদক নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তারা ◈ ইসকন নিষিদ্ধ নিয়ে যা বললেন হাইকোর্ট ◈ সরকার ভাঙে এবং দখলকারীরা আবার তা গড়ে : রিজওয়ানা ◈ ৫০০ টাকা মুচলেকায় মানহানি মামলায় জামিন পেলেন সেই বরখাস্ত সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম ◈ বহিস্কৃত চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ও সনাতনী জোটের আন্দোলনের সাথে ইসকনের সম্পর্ক কী? ◈ ডিম মেরে বিচারপতিকে এজলাস থেকে নামানোর ঘটনায় উদ্বেগ প্রধান বিচারপতির ◈ বিয়ে ছাড়াই সন্তানের পিতা, প্রথম সারির অভিনেতার সমালোচনায় মুখর দ. কোরিয়া ◈ দুর্নীতির মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মালয়েশিয়ার নাজিব রাজাক

প্রকাশিত : ২৮ নভেম্বর, ২০২৪, ১১:২১ দুপুর
আপডেট : ২৮ নভেম্বর, ২০২৪, ০২:০৩ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

লিভ-ইন পার্টনারকে হত্যার পর দেহ ৫০ টুকরা করে বন্যপ্রাণীকে খাওয়ার জন্য ফেলে দেয়

লিভ-ইন পার্টনারকে শ্বাসরোধে হত্যার পর তার দেহ ৪০ থেকে ৫০ টুকরা করার অভিযোগ উঠেছে ২৫ বছর বয়সী এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। ভারতের ঝাড়খণ্ডের খুন্তি জেলায় ঘটেছে এই ঘটনা। দেশটির পুলিশ বুধবার এই তথ্য জানিয়েছে। খবর এনডিটিভির। 

অভিযুক্ত নরেশ ভেংরাকে ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, হত্যাকাণ্ডের ১৪ দিন পর এই ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে।

গত ২৪ নভেম্বর জারিয়াগড় পুলিশ স্টেশনের অধীনস্থ জরদাগ গ্রামের কাছে এক পথকুকুর মানুষের শরীরের কিছু অংশ খুঁজে পায়। সঙ্গে সঙ্গেই স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেন।

এরপরই জঙ্গলে তল্লাশি শুরু করে পুলিশ। বিভিন্ন জায়গা থেকে তরুণীর দেহের টুকর উদ্ধার করা হয়। সেইসময় একটি ব্যাগও উদ্ধার হয়। তার ভেতরে থাকা আধার কার্ড থেকেই ভুক্তভোগী পরিচয় জানা যায়। এরপর সূত্র ধরেই অভিযুক্তের কাছে পৌঁছায় পুলিশ।

ঘটনার বিস্তারিত সম্পর্কে জানা যায়, নরেশের সঙ্গে ভুক্তভোগী নারীর গত কয়েক বছরের সম্পর্ক ছিল। গত দুই বছর ধরে তারা লিভ-ইনে ছিলেন। ওই নারী তামিল নাড়ুর খুন্তি জেলার বাসিন্দা। সম্প্রতি প্রমিকাকে কিছু না বলে নরেশ ঝাড়খণ্ডে অন্য এক নারীকে বিয়ে করে। এরপর স্ত্রীকে না নিয়ে আবার প্রেমিকার কাছে ফিরে।  

এনডিটিভি জানিয়েছে, গত ৮ নভেম্বর নরেশ প্রেমিকাকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পরে তার লাশ ৪০-৫০ টুকরা করে। খুন্তির পুলিশ সুপার আমান কুমার পিটিআই'কে বলেছেন, বাড়ি নিয়ে যাওয়ার পরিবর্তে নরেশ তার প্রেমিকাকে জঙ্গলের কাছে নিয়ে যায়। সেখানেই তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে এবং লাশ টুকরা টুকরা করে। 

এই মামলার তদন্তকারী অশোক সিং জানান, নরেশ কসাইখানায় কাজ করতো এবং মুরগী কাটায় এক্সপার্ট ছিল। অশোক পিটিআইকে বলেছেন, নরেশ প্রেমিকার লাশ ৪০-৫০ টুকরা করার কথা স্বীকার করেছে এবং বন্যপ্রাণীকে খাওয়ার জন্য ফেলে দেয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়