ইমরুল শাহেদ: ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৃষ্টিজনিত দুর্ঘটনায় এসব মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। সিন্ধু প্রদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, অবিরাম বৃষ্টিতে করাচিসহ প্রদেশের বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়ে পড়েছে।
পক্ষান্তরে রেডিও পাকিস্তান জানিয়েছে, করাচিতে ১৪ জন, থাট্টায় ৯ জন, খায়েরপুর ২ জন এবং শুক্কুরে একজন মারা গেছে। সিন্ধুর প্রাদেশিক সরকার করাচির কিছু এলাকা ও রাস্তাঘাট ডুবে যাওয়ার পর সোমবার বৃষ্টিজনিত জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে। কিছু কিছু এলাকায় বাড়িঘরে বন্যার পানি ডুকে পড়েছে। এতে লোকজন এবং গাড়ি পানির মধ্যে আটকা পড়েছে।
বাসিন্দারা অভিযোগ করে বলেন, তারা প্রায় ৩৬ ঘণ্টায় বিদ্যুৎহীন থাকেন।
মঙ্গলবার সকালে প্রশাসক মুর্তজা ওয়াহাব সিদ্দিকি টুইট করে জানিয়েছেন, দু’একটি এলাকায় পানি কমতে শুরু করায় পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় এখন লোকজন চলাচল করতে পারছে।
পরে এক বিবৃতিতে তিনি জানিয়েছেন, প্রাদেশিক মন্ত্রী নাসির হোসেইন শাহ ও সারজিল মেমনকে নিয়ে তিনি বন্যা পরিস্থিতি দেখার জন্য বেশ কিছু এলাকা পরিদর্শন করেছেন।
তিনি বলেছেন, বন্যার পানি দ্রুত সরিয়ে দেওয়ার জন্য করাচির বিভিন্ন এলাকায় কয়েকটি টিম কাজ করে চলেছে।
আপনার মতামত লিখুন :