শিরোনাম
◈ কুষ্টিয়ায় পদ্মার ভাঙনে জাতীয় গ্রিডের টাওয়ার নদীতে বিলীন ◈ ভারতে থাকার মেয়াদ শেষ হচ্ছে, কোন আইনের বলে ভারতে থাকবেন শেখ হাসিনা? ◈ (২০ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার ◈ স্থিতিশীল ডলারের দর, ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভেও ◈ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘গ্যারান্টিতে’ নগদ টাকার সংকট কাটছে যে ৫ ব্যাংকের ◈ হত্যাকাণ্ড নিয়ে অপপ্রচার চলছে, জাবিতে কোন কমিটিই নেই : ছাত্রদল ◈ গণপিটুনিতে মৃত্যু: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার দুঃখপ্রকাশ, বৈষম্যবিরোধীদের নিন্দা, ফেসবুকে নানা সমালোচনা ◈ ভারতের গোলা যাচ্ছে ইউক্রেনে, ক্ষুব্ধ রাশিয়া ◈ সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান সুনামগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার গ্রেফতার ◈ মব জাস্টিস শুধু সহিংসতা ও অন্যায় সৃষ্টি করে: সমন্বয়ক হাসনাত

প্রকাশিত : ১০ জুলাই, ২০২২, ১১:০৬ দুপুর
আপডেট : ১০ জুলাই, ২০২২, ১১:০৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বন্দুকধারী বিশ্বাস করতেন, আবের কারণে তার মা ঋণখেলাপি হন

রাশিদুল ইসলাম : জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবেকে গুলি করার কারণ সম্পর্কে দেশটির পুলিশ বলছে, বন্দুকধারী তাৎসুইয়া ইয়ামাগামি (৪১) বিশ্বাস করতেন, আবের কারণে তার মা ঋণখেলাপি হয়েছিলেন। এই কারণে কয়েক মাস ধরে পরিকল্পনা করে শুক্রবার জাপানের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর ওপর হামলা চালান তিনি।

রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, তাৎসুইয়া ইয়ামাগামি বেকার ছিলেন। তিনি আবেকে পেছন থেকে গুলি করেন। গুলি চালানোর পর নির্বিকার ছিলেন তিনি।

তাৎসুইয়া ইয়ামাগামি একা থাকতেন। তার প্রতিবেশীরা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, কিছু জিজ্ঞেস করা হলেও কোনো উত্তর দিতেন না তাৎসুইয়া ইয়ামাগামি।

আবে হত্যাকাণ্ডের পর এই ঘটনার তদন্ত সূত্রের বরাত দিয়ে একটি খবর প্রকাশ করেছে কিওডো নিউজ। এই খবরে বলা হয়েছে, ওই বন্দুকধারী বিশ্বাস করতেন, আবে একটি ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সাহায্য সহযোগিতা করতেন। এই ধর্মীয় গোষ্ঠীকে অর্থ দিতে গিয়ে তার মা ঋণখেলাপি হন।

ওই বন্দুকধারী পুলিশকে বলেছেন, ‘আমরা ওই ধর্মীয় গোষ্ঠীর সঙ্গে জড়িয়ে গিয়েছিলেন। আমি এ জন্য বিরক্ত ছিলাম।’

কিওডো নিউজ ছাড়াও জাপানের আরও কয়েকটি গণমাধ্যম এমন খবর প্রকাশ করেছে। তবে আবে কোন ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সাহায্য–সহযোগিতা করতেন, তা প্রকাশ করা হয়নি। এ ছাড়া যেখানে আবেকে গুলি করা হয়েছে, সেই নারা শহরের পুলিশও এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।

জাপানে দুই মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন আবে। তিনি দেশটিতে সবচেয়ে বেশি সময় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। অসুস্থতার কারণে ২০২০ সালে তিনি পদত্যাগ করেন। তবে ক্ষমতায় থাকা লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) ওপর তাঁর যথেষ্ট প্রভাব ছিল।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়