শিরোনাম
◈ প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব হলেন তিথি ও নাইম ◈ ভারতের কাছে শেখ হাসিনাকে ফেরত চাইবে বাংলাদেশ: জানালেন আইন উপদেষ্টা ◈ জাহাঙ্গীরনগরে ‘গণপিটুনিতে’ সাবেক ছাত্রলীগ নেতার মৃত্যু ঘিরে রহস্য ◈ তমা মির্জার সঙ্গে সম্পর্ক ফাটলের গুঞ্জন, যা বললেন রাফি (ভিডিও) ◈ ‘মারছে, ভাত খাওয়াইছে, এরপর আবার মারছে, ভাত খাওয়াইছে : তোফাজ্জলের মামাতো বোন (ভিডিও) ◈ ঢাবিতে পিটিয়ে যুবক হত্যার ঘটনায় ৪ শিক্ষার্থী আটক ◈ শামীম ওসমানের পুরোনো ভিডিওটি ভাইরাল : ‘ফিরব কি না জানি না’ ◈ জাদেজা-অশ্বিনের জুটিতে টেস্টের নিয়ন্ত্রণ হারালো বাংলাদেশ ◈ দিল্লিতে মেয়ের সঙ্গে থাকছেন শেখ হাসিনা, ঘুরতে দেখা গেছে পার্কে : ফিনান্সিয়াল টাইমসের রিপোর্ট ◈ ফের নেতাকর্মীদের জন্য আওয়ামী লীগের জরুরি নির্দেশনা

প্রকাশিত : ১০ জুলাই, ২০২২, ১১:০৬ দুপুর
আপডেট : ১০ জুলাই, ২০২২, ১১:০৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বন্দুকধারী বিশ্বাস করতেন, আবের কারণে তার মা ঋণখেলাপি হন

রাশিদুল ইসলাম : জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবেকে গুলি করার কারণ সম্পর্কে দেশটির পুলিশ বলছে, বন্দুকধারী তাৎসুইয়া ইয়ামাগামি (৪১) বিশ্বাস করতেন, আবের কারণে তার মা ঋণখেলাপি হয়েছিলেন। এই কারণে কয়েক মাস ধরে পরিকল্পনা করে শুক্রবার জাপানের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর ওপর হামলা চালান তিনি।

রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, তাৎসুইয়া ইয়ামাগামি বেকার ছিলেন। তিনি আবেকে পেছন থেকে গুলি করেন। গুলি চালানোর পর নির্বিকার ছিলেন তিনি।

তাৎসুইয়া ইয়ামাগামি একা থাকতেন। তার প্রতিবেশীরা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, কিছু জিজ্ঞেস করা হলেও কোনো উত্তর দিতেন না তাৎসুইয়া ইয়ামাগামি।

আবে হত্যাকাণ্ডের পর এই ঘটনার তদন্ত সূত্রের বরাত দিয়ে একটি খবর প্রকাশ করেছে কিওডো নিউজ। এই খবরে বলা হয়েছে, ওই বন্দুকধারী বিশ্বাস করতেন, আবে একটি ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সাহায্য সহযোগিতা করতেন। এই ধর্মীয় গোষ্ঠীকে অর্থ দিতে গিয়ে তার মা ঋণখেলাপি হন।

ওই বন্দুকধারী পুলিশকে বলেছেন, ‘আমরা ওই ধর্মীয় গোষ্ঠীর সঙ্গে জড়িয়ে গিয়েছিলেন। আমি এ জন্য বিরক্ত ছিলাম।’

কিওডো নিউজ ছাড়াও জাপানের আরও কয়েকটি গণমাধ্যম এমন খবর প্রকাশ করেছে। তবে আবে কোন ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সাহায্য–সহযোগিতা করতেন, তা প্রকাশ করা হয়নি। এ ছাড়া যেখানে আবেকে গুলি করা হয়েছে, সেই নারা শহরের পুলিশও এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।

জাপানে দুই মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন আবে। তিনি দেশটিতে সবচেয়ে বেশি সময় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। অসুস্থতার কারণে ২০২০ সালে তিনি পদত্যাগ করেন। তবে ক্ষমতায় থাকা লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) ওপর তাঁর যথেষ্ট প্রভাব ছিল।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়