শিরোনাম
◈ মাদ্রাসাতেও দাখিলের নবম শ্রেণিতে বিভাগ বিভাজন চালুর নির্দেশ ◈ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হঠাৎ এত গুজব কেন? তথ্য যাচাইয়ের উপায় কী? ◈ ডাটা সেন্টারে সংরক্ষিত ১১ কোটির বেশি নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করে বিক্রি ◈ (১০ অক্টোবর) বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার  ◈ উনি কোথায় আছে সেটা নিয়ে আমার মাথাব্যথা নেই: আসিফ নজরুল (ভিডিও) ◈ শিবির অফিসে দুই শিশুকে নিয়ে হাজির হলেন মা, সেক্রেটারি জেনারেলের আবেগঘন স্ট্যাটাস ◈ ঈদ সামনে রেখে নতুন নোট ছাপানো এবং নোটের মজুদ বাড়ানোর আলোচনা শুরু ◈ ডিসি নিয়োগে 'দুর্নীতি': তদন্তে ৩ উপদেষ্টার কমিটি ◈ আরব উপসাগরীয় কুয়েত, কাতার ও সৌদি আরবসহ ছয়টি দেশকে ইরানের হুমকি ◈ সংস্কার কমিশনের প্রধানরা যেসব সুযোগ-সুবিধা পাবেন 

প্রকাশিত : ০৯ অক্টোবর, ২০২৪, ০২:৫৯ দুপুর
আপডেট : ১০ অক্টোবর, ২০২৪, ০৬:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ ঠেকাতে মেয়াদ বাড়লো আসাম সেনাদের বিশেষ ক্ষমতা (ভিডিও)

বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতার কথা মাথায় রেখে আসামের চার জেলায় সেনাবাহিনীর বিশেষ ক্ষমতার মেয়াদ আরও ছয়মাস বাড়িয়েছে ভারত সরকার।    

আসামের এই চার জেলা হলো তিনসুকিয়া, ডিব্রুগড়, চারাইডো এবং শিবসাগর। এই চার জেলায় আপাতত আর্মড ফোর্সেস (স্পেশ্যাল পাওয়ার) অ্যাক্ট বা আফস্পা বহাল থাকবে।  

এই বিশেষ আইনে সেনাবাহিনী বিনা ওয়ারেন্টে সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে আটক, তল্লাশি, যেকোনো জায়গায় অভিযান চালাতে পারে। গুলি চালনার ক্ষেত্রে ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতি নিতে হয় না।

উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলিতে জঙ্গি তৎপরতা মোকাবিলার জন্য সেনাবাহিনীর হাতে বাড়তি ক্ষমতা তুলে দিতে ১৯৫৮ সালে আফস্পা আইন জারি করেছিল ভারতের কেন্দ্র সরকার। কিন্তু নিরাপত্তা পরিস্থিতির উন্নতি এবং জন অসন্তোষের কারণে গত কয়েক বছর থেকে এই অঞ্চলের একাধিক রাজ্যের একাধিক জেলা থেকে ধাপে ধাপে আফস্পা প্রত্যাহার করে আসছিল ভারত সরকার।  
 
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঘোষণা অনুযায়ী চলতি মাসেই আসামে ওই চার জেলা থেকে বিশেষ আইন প্রত্যাহার করে নেওয়ার কথা ছিল। খবর এনডি টিভি 

কিন্তু বিশেষ পরিস্থিতিতে আরও অন্তত ছয় মাস ওই আইন বলবৎ থাকবে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতির কারণে, অসমের বিজেপি সরকার কেন্দ্রকে চার জেলায় আফস্পা বলবৎ রাখতে পরামর্শ দিয়েছে।

তাদের দাবি, আওয়ামী লিগের আক্রান্ত লোকজন প্রাণ বাঁচাতে ভারতে আসতে চাইছেন। অন্যদিকে, দাগি আসামিরাও ওই সুযোগে ভারতে ঢুকে পড়তে চাইছে। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর শতাধিক দাগি আসামিকে জামিনে মুক্তির ব্যবস্থা করেছে। অন্যদিকে একাধিক জেল ভেঙে বন্দিরা পালিয়েছে।

ভারতীয় গোয়েন্দারা মনে করছে বাংলাদেশের অস্থির পরিস্থিতি এবং দুর্বল প্রশাসনের সুযোগ নিয়ে জঙ্গিরা ভারতে ঢুকে পড়ার সুযোগ নিতে চাইছে। এই পরিস্থিতিতে পুলিশের সঙ্গে সেনা বাহিনীও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যুক্ত থাকলে অনুপ্রবেশ আটকানো সহজ হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়