শিরোনাম
◈ ভারতে শেখ হাসিনা আশ্রয় পেতে যাচ্ছেন দালাই লামার মতোই! ◈ কর্মীদের হত্যাকাণ্ডের নিউজ কোথায়, প্রশ্ন আওয়ামী লীগের ◈ শাহবাগে বিক্ষোভ: আগামী ৭২ ঘণ্টায় পার্বত্য তিন জেলায় অবরোধের ঘোষণা  ◈ পাহাড়ি-বাঙালি সংঘর্ষ : রাঙ্গামাটিতে ১৪৪ ধারা জারি ◈ বাইতুল মোকাররমে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত বেশ কয়েকজন, সতর্ক অবস্থানে সেনাবাহিনী ও পুলিশ (ভিডিও) ◈ আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা : পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স ◈ দুই পক্ষের সংঘর্ষের পর আজ স্বাভাবিক দীঘিনালার পরিস্থিতি ◈ জাতিসংঘ অধিবেশনে যাদের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে মুহাম্মদ ইউনূসের ◈ অস্বস্তিকর গরম: অবসান হবে কবে? জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর ◈ হাসান মাহমুদের ৫ উইকেট, ভারত থামলো ৩৭৬ রানে

প্রকাশিত : ০৬ জুলাই, ২০২২, ০৪:০৫ দুপুর
আপডেট : ০৬ জুলাই, ২০২২, ০৪:০৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ভারত সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করেছে টুইটার

রাশিদুল ইসলাম : ভারত সরকারের নির্দেশের বিরুদ্ধে আদালতে গেছে টুইটার ইন্ডিয়া। আদালতে দাখিল করা আবেদনে টুইটারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ভারত সরকারের পক্ষ থেকে দেয়া ব্লকিং আদেশগুলোর মধ্যে বেশ কয়েকটি প্রযুক্তি আইনের ৬৯ (ক) এর আলোকে উল্লেখযোগ্যভাবে ঘাটতিপূর্ণ ও কেন্দ্রের কিছু নির্দেশ পুরোপুরি অযৌক্তিক। সেসবের বিচার বিভাগীয় পর্যালোচনার আবেদন জানিয়েছে টুইটার। কারণ কিছু কনটেন্ট ব্লক করলে তা বাকস্বাধীনতার লঙ্ঘন হতে পারে। আরটি

কর্ণাটক হাইকোর্টে মঙ্গলবার টুইটার ইন্ডিয়ার দাখিল করা আবেদনে সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অসম ব্যবহারের অভিযোগ আনা হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি তথ্যপ্রযুক্তি আইন, ২০০০-এর ধারা ৬৯ (ক) এর অধীনে জারি করা মন্ত্রণালয়ের বিষয়বস্তু ব্লক করার আদেশের বিরুদ্ধে আবেদন করেছে।

এর আগে ২৭ জুন ভারতের ইলেকট্রনিকস ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটিতে পাঠানো নতুন এক নোটিশে বলা হয়েছিল, মন্ত্রণালয় থেকে ৬ ও ৯ জুন পাঠানো নোটিশ মেনে চলতে ব্যর্থ হয়েছে টুইটার। নোটিশে বলা হয়েছে, সরকারের সব শর্ত মানতে হবে টুইটারকে। অন্যথায় ভারতে তারা অন্তর্র্বতীকালীন সুরক্ষা হারাবে। ফলে যাবতীয় পোস্টের জন্য দায় নিতে হবে টুইটারকেই।

ভারত সরকার অভিযোগ করে আসছে, ‘তথ্য ও প্রযুক্তি আইনের ধারা ৬৯-এর অধীনে কিছু বিষয়বস্তু প্ল্যাটফর্মটি থেকে সরিয়ে নেয়ার নোটিশগুলোতে কাজ করতে ব্যর্থ হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি।’

ভারতের টুইটারের চিফ কমপ্লায়েন্স অফিসারকে উদ্দেশ করে দেয়া এক বার্তায় বলা হয়েছিল, ‘যদি টুইটার তথ্য ও প্রযুক্তি আইন লঙ্ঘন করতে থাকে, তাহলে আইনের অধীনেই এর প্রতিক্রিয়া পাবে।’
তথ্যপ্রযুক্তি আইনে বলা হয়েছে, কোনো ব্যবহারকারী অপরাধমূলক কিংবা অবমাননাকর কোনো কিছু পোস্ট করলে তার দায়ভার সংশ্লিষ্ট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্রতিষ্ঠানকেই নিতে হবে। সেটা টুইটার, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ যেকোনো প্রতিষ্ঠানই হতে পারে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়