ইকবাল খান: [২] ঘটনাটি পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের। তরুণীর নাম সোবিয়া বাতুল শাহ। করাচিতে বিয়ে হয়েছিল তার। অভিযোগ, তাঁর স্বামী তার উপর অত্যাচার করতেন। এমনকি, স্বামীর বিরুদ্ধে নিয়মিত মারধরের অভিযোগও করেছেন তরুণী।
[৩] আনন্দবাজার জানায়, স্বামীর অত্যাচারের কথা নিজের বাপের বাড়িতে আগেই জানিয়েছিলেন তরুণী। কিন্তু তাতে লাভ হয়নি।
[৫] পুলিশকে তরুণী জানিয়েছেন, তিনি যত বারই স্বামীর অত্যাচারের কথা তাঁর বাবা বা কাকাদের জানিয়েছেন, তত বারই তারা মানিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
[৬] এর পর নিজেই সংসার ছেড়ে বেরিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নেন তরুণী। থানায় গিয়ে স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন এবং বিবাহবিচ্ছেদের মামলা করেন। এই খবর পেয়ে তরুণীর বাপের বাড়িতে অশান্তি শুরু হয়।
[৭] অভিযোগ, বাবা এবং চার জন কাকা মিলে তরুণীর উপর অত্যাচার শুরু করেন। কন্যাকে শিক্ষা দিতেই এর পর ধারালো কুঠার নিয়ে আসেন তরুণীর বাবা। তাঁর কাকারাও ওই কুঠার দিয়ে তরুণীর পায়ে একের পর এক কোপ মারেন বলে অভিযোগ।
[৮] গুরুতর আহত অবস্থায় তরুণী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁর পা স্থায়ী ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
[৯] পুলিশের কাছে বাবা মুস্তাফা শাহ এবং কাকা কুরবান শাহ, এহশান শাহ, মুস্তাক শাহ এবং শাহ নওয়াজের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন তরুণী।
আইকে/এমটি
আপনার মতামত লিখুন :