শিরোনাম
◈ ‘ইজতেমার নিয়ন্ত্রণ’ নাকি ‘সাদ কান্দালভি’- তাবলীগ সংকটের কারণ আসলে কী ◈  আমরা কিংস পার্টি নই, আমরা কিংস মেকার:  হাসনাত আব্দুল্লাহ (ভিডিও) ◈ ভোলা-২ আসনের সাবেক এমপি মুকুল গ্রেপ্তার ◈ অনলাইনে আয়কর পরিশোধে ফি বেঁধে দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক ◈ প্রায় অর্ধেক মানুষই জানে না তার ডায়াবেটিস ◈ তেজগাঁও থেকে বিলাসবহুল গাড়ি জব্দ করলো কাস্টমস ◈ আশা করি নতুন উপদেষ্টাদের কাজ দেখে বিচার করবেন বাংলাদেশের জনগণ : মাহফুজ আলম ◈ উদ্বোধনের অপেক্ষায় ৫২ জেলায় পানির গুণগতমান পরীক্ষাগার, মিলবে বিশুদ্ধ পানি ◈ যে কারণে পুরুষের চার বিয়ে করার কথা বললেন এই অভিনেত্রী হীরা সুমরো ◈ এখনো রাস্তায় আহতরা, উপদেষ্টাদের হাজির হওয়ার আলটিমেটাম

প্রকাশিত : ০৬ জুলাই, ২০২৪, ০৫:৩৮ বিকাল
আপডেট : ১২ নভেম্বর, ২০২৪, ০৯:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আসামে বন্যায় নিহত ৫২, ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় ২৪ লাখ মানুষ 

ইমরুল শাহেদ: [২] লাগাতার বৃষ্টিতে উত্তর-পূর্ব ভারতের একাধিক রাজ্যের অবস্থার অবনতি হয়েছে। বিশেষ করে আসামের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে আশঙ্কা আরও বাড়ছে। কারণ ইতোমধ্যে সে রাজ্যে ২৪ লাখের বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত বলে জানিয়েছে রাজ্য প্রশাসন। পাশাপাশি বহু সংখ্যক বন্য প্রাণীর মৃত্যু হয়েছে। সূত্র: দি ওয়াল 

[৩] সরকারি পরিসংখ্যান বলছে, আসামের অন্তত ৩০টি জেলায় বন্যা পরিস্থিতি অত্যন্ত সঙ্গীন। কাজিরাঙা জাতীয় উদ্যানের প্রায় ৭০ শতাংশ জমিই পানির নিচে চলে গেছে। সেখানকার অন্তত ১৫ হাজার পশু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এখন পর্যন্ত গন্ডার, হরিণ মিলিয়ে ৭৭টি পশুর মৃত্যু হয়েছে বন্যার কারণে, যাদের মধ্যে ৬২টি হগ ডিয়ারও রয়েছে। তবে ৯৪টি পশুকে উদ্ধার করে ৫০টিকে ইতোমধ্যে নিরাপদে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। 

[৪] স্থানীয় প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, এই মুহূর্তে ব্রহ্মপুত্র-সহ একাধিক বড় নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে। সেই কারণেই বিস্তর চাষের জমি পানির নিচে চলে গিয়ে ক্ষতি হয়েছে ফসলের। তবে দিনরাত এক করে কাজ করছে রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। প্রায় ৫০ হাজারের বেশি মানুষকে উদ্ধার করে তারা ত্রাণ শিবিরে পাঠাতে সক্ষম হয়েছে। কিন্তু এখনও বহু মানুষ ঘরছাড়া। তাদের উদ্ধার করে সুরক্ষিত রাখার পুরোদমে চেষ্টা করা হচ্ছে। 

[৫] শুধু উত্তর-পূর্ব ভারতই নয়, দিল্লি, গুজরাতসহ ২০টি রাজ্যে প্রবল বৃষ্টির সতর্কতা আছে। লাগাতার বৃষ্টিতে মণিপুরের ইম্ফলের পূর্ব ও পশ্চিম জেলার বেশ কিছু এলাকা বন্যা কবলিত হয়ে পড়েছে। রাজ্যের প্রধান দুটি নদী বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। উত্তরাখণ্ডেও ব্যাপক বৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে। সম্পাদনা: এম খান

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়