শিরোনাম
◈ দুই মাসে নির্যাতিত ২৯৪ নারী, ধর্ষণের শিকার ৯৬ ◈ জাতিসংঘ মহাসচিবকে নিরাপত্তা দেবে এসএসএফ ◈ তিন মাসে ৩ দেশ সফরে যাবেন ড. ইউনূস ◈ নির্বাচনী প্রচারণায় শেখ হাসিনার প্রতি জোর: ভারত 'অন্তর্ভুক্তিমূলক' নির্বাচনের আহ্বান জানিয়েছে: টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন ◈ সরকার সাবেক ৬৪ সচিবের আমলনামা যাচাই করবে ◈ ব্যবসায়ীকে স্ত্রীর সামনে কুপিয়ে হত্যা, বোমা ফাটিয়ে ২০ ভরি স্বর্ণালংকার লুট ◈ সারা দেশে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের তালিকা হচ্ছে! ◈ ধনী মনে করে বিয়েতে রাজি হওয়ার পর সর্বস্ব লুটে ! ◈ এক যুগ পর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ফের চ্যাম্পিয়ন হলো ভারত ◈ তামিম ইকবালের অপরাজিত শতকে মোহামেডানের বড় জয় 

প্রকাশিত : ০৪ জুলাই, ২০২৪, ০৯:৫৪ সকাল
আপডেট : ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৭:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আস্তানায় এসসিও সম্মেলন, পশ্চিমাবিরোধী জোটকে শক্তিশালী করার উদ্যোগ 

সাজ্জাদুল ইসলাম: [২] কাজাখস্তানের আস্তানায় গত বুধবার শুরু হয়েছে দুই দিনের সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও) আঞ্চলিক সম্মেলন। এ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং। সূত্র: এএফপি

[৩] ৯ সদস্যের এসসিও’র স্থায়ী সদস্যদেশগুলো হলো আয়োজক কাজাখস্তান, ভারত, চীন, কিরগিজস্তান, পাকিস্তান, রাশিয়া, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান ও ইরান। এ বছর এতে যুক্ত হতে পারে বেলারুশ। ২০০১ সালে ইউরেশীয় রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সংস্থা হিসেবে রাশিয়া ও চীনের উদ্যোগে এটি গঠিত হয়। এ সংস্থার অধীন দেশগুলোতে বিশ্বের অর্ধেক জনসংখ্যার বসবাস।

[৪] গত বুধবার ক্রেমলিনের এক বিবৃতিতে বলা হয়, এবারের সম্মেলনে এসসিও সদস্যদেশগুলোর নেতারা পরস্পরের মধ্যে বহুমুখী সহযোগিতা আরও গভীর করার ও এসসিওর কার্যক্রম উন্নত করতে আলোচনা করবেন। 

[৫] ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ইউক্রেনে হামলা করার পর থেকে মস্কো ও বেইজিংয়ের মধ্যে রাজনৈতিক, সামরিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও মজবুত হয়েছে। এ সম্মেলনে বুধবার যোগ দেন পুতিন। এর আগে গত মঙ্গলবার এখানে এসে পৌঁছান শি। 

[৬] এই দুই নেতা এসসিও সম্মেলনকে মধ্য এশিয়ায় তাদের কৌশলগত স্বার্থ বৃদ্ধির গুরুত্বপূর্ণ ফোরাম হিসেবে দেখছেন। জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসও বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) এই শীর্ষ সম্মেলনে ভাষণ দিতে পারেন।

[৭] ক্রেমলিনের কর্মকর্তা ইউরি উশাকভ রুশ রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে বলেছেন, ‘এসসিওর সদস্যদেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি। আমরা মনে করি, এসসিও এবং ব্রিকস হচ্ছে নতুন বিশ্বব্যবস্থা তৈরির দুটি মূল খুঁটি।’রাশিয়া ও চীন উভয়ই বিশ্বমঞ্চে মার্কিন নেতৃত্বাধীন আধিপত্যের বিরুদ্ধে একজোট হওয়ার চেষ্টা করছে।

[৮] চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাও নিং চলতি সপ্তাহের শুরুতে বলেছিলেন, বেইজিং বিশ্বাস করে, এসসিও শীর্ষ সম্মেলন সব পক্ষের মধ্যে ঐকমত্য গড়ে তুলতে এবং সদস্যদেশগুলোর নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নে অবদান রাখতে সহায়ক হবে। 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়