শিরোনাম
◈ বাংলা ব্লকেডের সমর্থনে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ ◈ কোটাবিরোধী আন্দোলন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এটা আদালতের বিষয়  ◈ কোটা আদালতের এখতিয়ার, পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে সরকার: ওবায়দুল কাদের ◈ আজ সারাদেশে কোটা বাতিলের দাবিতে ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি ◈ রথযাত্রা ও কোটা বাতিলের আন্দোলন: সময় নিয়ে বের হতে বললো পুলিশ ◈ ‘পানি বণ্টন চুক্তিতে দেশের মানুষের আস্থা অর্জন করতে হবে’ ◈ চার দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে সোমবার চীন যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী  ◈ রাজধানীর বিমানবন্দর এলাকায় ট্রেনে কাটা পরে এক ব্যক্তির মৃত্যু ◈ স্বাগতিক জার্মানিকে হারিয়ে সেমিফাইনালে স্পেন ◈ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানানোর জন্য এই অনুষ্ঠান: শেখ হাসিনা

প্রকাশিত : ০২ জুলাই, ২০২৪, ০৩:৩৬ দুপুর
আপডেট : ০২ জুলাই, ২০২৪, ০৭:১৬ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ফিলিস্তিনিদের রাফা ছাড়ার নির্দেশ ইসরায়েলের

ইমরুল শাহেদ: [২] ৭ অক্টোবর গাজায় ইসরায়েলি হামলা শুরুর পর রাফাহ এলাকায় পালিয়ে আশ্রয় নেন লাখ লাখ ফিলিস্তিনি। উত্তর এবং মধ্য গাজা থেকে তারা এসেছিলেন। কারণ ওই দুই জায়গা ফাঁকা করে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল ইসরায়েল। 

[৩] এই রাফাহ দিয়েই গাজায় ঢুকছে আন্তর্জাতিক সাহায্য। এবার সেই রাফাহই খালি করার নির্দেশ দিলো ইসরায়েল। এর অর্থ, লাখ লাখ মানুষকে নতুন করে আশ্রয় শিবির খুঁজতে হবে। সূত্র: ডয়েচে ভেলে

[৪] ইসরায়েল জানিয়েছে, রাফাহ এবং খান ইউনুসে রকেট আক্রমণ শুরু হয়েছে। আপাতত এই আক্রমণ চলবে। সে কারণেই সাধারণ মানুষকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। 

[৫] এদিকে, বেশ কিছু ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য গাজার সব চেয়ে বড় হাসপাতালের প্রধান।

[৬] আল শিফা হাসপাতালের প্রধান ডক্টর মোহাম্মেদ আবু সালমিয়াকে সাত মাস আগে আটক করেছিল ইসরায়েল। এতদিন তাকে কোনো অভিযোগ ছাড়াই আটক করে রাখা হয়েছিল। তার বিরুদ্ধে কোনো মামলাও করা হয়নি। বস্তুত, গাজার এই আল শিফা হাসপাতালটির ভিতরে ঢুকে অভিযান চালিয়েছিল ইসরায়েল। তাদের অভিযোগ ছিল, এই হাসপাতালের ভিতর এবং নিচে হামাস সদস্যদের আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। সে সময়েই আবু সালমিয়াকে আটক করা হয়েছিল। সোমবার বেশ কিছু ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল, তার মধ্যে মোহাম্মেদ আবু সালমিয়া অন্যতম।

[৭] এদিকে রাফাহ এবং খান ইউনুস খালি করার নির্দেশ ঘিরে তীব্র প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছে। জাতিসংঘের প্রধান আন্তোনিও গুতেরেসের মুখপাত্র স্টেফানে দুজারিক বলেছেন, ‘আরও একবার প্রমাণিত হলো যে গাজায় কোনো জায়গাই নিরাপদ নয়। সাধারণ মানুষকে বাঁচাতে আরো গুরুত্বপূর্ণ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’ অন্তত ১০ লাখ মানুষ দক্ষিণ গাজায় মিসর সীমান্তে আশ্রয় শিবিরে বসবাস করছেন। নতুন করে কোথায় গিয়ে তারা আশ্রয় নেবেন তা এখনো স্পষ্ট নয়। সম্পাদনা: এম খান

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়