শিরোনাম
◈ বিএনপির অবস্থান সবসময় গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের বিপরীত মেরুতে: ওবায়দুল কাদের ◈ প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারীদের কর্মবিরতিতে অচল ৩৫ বিশ্ববিদ্যালয় ◈ ব্যয়ের ক্ষেত্রে আবারও কৃচ্ছ সাধনের নীতিতে সরকার ◈ বিহারে আরও তিনটি সেতু ভেঙেছে ◈ মালয়েশিয়ায় যেতে না পারা কর্মীদের ১৫ দিনের মধ্যে টাকা ফেরত দেয়ার নির্দেশ প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রীর ◈ ওমান শিগগিরই বাংলাদেশীদের জন্য ওয়ার্কিং ভিসা চালুর চেষ্টা করছে ◈ ধর্ষণ মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের মুশতাক-ফাওজিয়া ◈ সিলেট কাস্টমস কমিশনার এনামুল হকের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ ◈ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় বসার কিছু নেই: ড. ইউনূস ◈ কোটা সরকার বাতিল করেছিল আদালত বহাল রেখেছেন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত : ০২ জুলাই, ২০২৪, ০১:৫৪ দুপুর
আপডেট : ০২ জুলাই, ২০২৪, ০৫:০৩ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

তিউনিশিয়ায় মার্কিন দূতাবাস ঘেরাও: রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কারের দাবি

ইমরুল শাহেদ: [২] তিউনিশিয়ার হাজার হাজার মানুষ রোববার রাজধানী তিউনিসে মার্কিন দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং গাজায় ইসরায়েলি অপরাধযজ্ঞের তীব্র নিন্দা জানান। বিক্ষোভকারীরা ইসরায়েলের প্রতি ওয়াশিংটনের অকুণ্ঠ সমর্থনের নিন্দা জানান এবং তিউনিশিয়া থেকে মার্কিন দূতাবাসকে বহিষ্কারের দাবি জানান। সূত্র: পার্সটুডে

[৩] গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার নিন্দা জানানোর পাশাপাশি তিউনিশিয়ার বিক্ষোভকারীরা বলেছেন, দক্ষিণ লেবাননে সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু করার অর্থ হবে ইসরাইলি বাহিনীর নিজের হাতে নিজের কবর খোঁড়া। 

[৪] বিশ্লেষকরা বলছেন, গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর জাতিগত শুদ্ধি অভিযান চলতে থাকায় মুসলিম দেশগুলোতে তেল আবিবের বিরুদ্ধে ঘৃণা ও ক্ষোভ চরমে পৌঁছেছে। মুসলিম বিশ্বের সাধারণ মানুষ তাদের সরকারগুলোর পক্ষ থেকে ইসরাইলের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপের পক্ষপাতী।

[৫] ইসরায়েল ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে পশ্চিমা দেশগুলোর সার্বিক পৃষ্ঠপোষকতা নিয়ে গাজা উপত্যকা ও পশ্চিম তীরের নির্যাতিত ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে ভয়াবহ গণহত্যা শুরু করে। গাজার স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে প্রকাশিত সর্বশেষ পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, ইসরায়েলি গণহত্যার শিকার হয়ে এ পর্যন্ত প্রায় ৩৮ হাজার ফিলিস্তিনি শহীদ ও ৮৫ হাজারের বেশি মানুষ আহত হয়েছেন। হতাহতের উল্লেখযোগ্য অংশই হচ্ছে নারী ও শিশু।

[৬] ১৯১৭ সালে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের পরিকল্পনা এবং বিভিন্ন দেশ থেকে ফিলিস্তিনি ভূমিতে ইহুদিদের অভিবাসনের মাধ্যমে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কার্যক্রম শুরু হয় এবং ১৯৪৮ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে এই অবৈধ রাষ্ট্রের অস্তিত্ব ঘোষণা করা হয়। তারপর থেকে ফিলিস্তিনি জনগণকে হত্যা এবং তাদের গোটা ভূখণ্ড দখল করার জন্য বিভিন্ন সময়ে অসংখ্য গণহত্যা চালিয়েছে ইসরায়েল।

[৭] ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে বিশ্বের বহু দেশ ইসরায়েলের পতন কামনা করে। এসব দেশ মনে করে, ইসরায়েলে উড়ে এসে জুড়ে বসা ইহুদিবাদীদের উচিত এই অবৈধ ঔপনিবেশিক শাসন ত্যাগ করে নিজ নিজ দেশে ফিরে যাওয়া। 

আইএস/এনএইচ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়