ইকবাল খান: [২] রোববার সকাল থেকে সমুদ্রে দেখা গিয়েছে উত্তাল ঢেউ। বেলা গড়ানোর সঙ্গে ঝড়বৃষ্টির পরিমাণ বাড়তে থাকে। সূত্র: আনন্দবাজার
[৩] রোববার রাতেই পশ্চিমবঙ্গের উপকূলে আছড়ে পড়ে রেমাল। রেমালের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১০০ থেকে ১১০ কিলোমিটার। সাময়িক সর্বোচ্চ বেগ ছিল ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার।
[৪] সোমবার সকালে রেমাল দাপট কমিয়ে সাধারণ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। তবে ভারী বর্ষণের কারণে জলমগ্ন হয়ে গিয়েছে দুই ২৪ পরগনা এবং কলকাতার বিভিন্ন এলাকা। রেমাল আছড়ে পড়ার প্রায় ১৫ ঘণ্টা পরও দিঘার সমুদ্রসৈকত উত্তাল।
[৫] দক্ষিণ ২৪ পরগনার সাগরদ্বীপের রাস্তাঘাট বৃষ্টিতে ভেজা। সোমবার সকালেও বৃষ্টি থামেনি সেখানে।
[৬] রেমালের ঝড়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনার পাথরপ্রতিমায় লন্ডভন্ড অবস্থা। ঝোড়ো হাওয়া কোথাও উড়িয়ে নিয়ে গিয়েছে টিনের চাল, কোথাও বা বাগানের গাছ ভেঙে পড়ে গিয়েছে।
[৭] রোববার বিকেল থেকেই দফায় দফায় মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিতে ভিজেছে নিউ টাউন। সোমবার দিনভর বৃষ্টি থামেনি সেখানে। রাস্তায় জলও জমে গিয়েছে।
[৮] সোমবার সকাল থেকে বৃষ্টির কারণে কলকাতার মেট্রো চলাচল আংশিক ভাবে বন্ধ ছিল। রাস্তায় বাস-ট্যাক্সির সংখ্যাও ছিল কম। ফলে ছাতা মাথায় রাস্তার কোথাও কোথাও নিত্যযাত্রীদের ভিড় দেখা যাচ্ছে।
[৯] রেমালের জন্য রেল চলাচলও বিঘ্নিত হয়েছে। একাধিক ট্রেন বাতিল করা হয়েছে বলে রেল কর্তৃপক্ষ সূত্রে খবর। দক্ষিণ কলকাতার একটি স্টেশনের বৃষ্টিভেজা ছবি।
আপনার মতামত লিখুন :