ইমরুল শাহেদ: [২] আবাসিক, শ্রম ও সীমান্ত আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ১৬ থেকে ২২ মে পর্যন্ত চালানো অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। সূত্র: আরব নিউজ
[৩] সৌদি কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, আবাসিক আইন ভঙ্গের জন্য গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১১ হাজার ২১৯ জনকে। সীমান্ত ইস্যুতে ধরা হয়েছে ৩ হাজার ৭৮২ জনকে ও শ্রম ভঙ্গের জন্য গ্রেপ্তার করা হয়েছে দুই হাজার ৫৫৫ জনকে।
[৪] আরব নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অবৈধভাবে যারা সৌদিতে প্রবেশকালে গ্রেপ্তার হয়েছেন ৭৫৬ জন। তাদের মধ্যে ৬০ শতাংশ ইয়েমেনি, ৩৮ শতাংশ ইথোপিয়ান এবং দুই শতাংশ দেশের। তাছাড়া ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বিভিন্নভাবে অনিয়মকারীদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য।
[৫] এছাড়াও ৩৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে পাশের দেশে অবৈধভাবে যাওয়ার সময়। তার মধ্যে ১২ জন রয়েছেন মানবপাচার চক্রের সদস্য।
[৬] জানা গেছে, কর্তৃপক্ষ ৪৩,৯৭৫ জনকে নিজ নিজ দূতাবাসে স্থানান্তরিত করেছে ভ্রমণ নথি সংগ্রহের জন্য, যেখানে ১,৮৬০ জনকে বলা হয়েছে কাগজপত্র ঠিক করতে এবং ১০,৬৩৬ জনকে প্রত্যাবাসনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
[৭] সীমান্ত আইন ভঙ্গকারীদের যারা সহযোগিতা করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে সৌদির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এক্ষেত্রে অপরাধীদের হতে পারে ১৭ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড ও ১০ লাখ রিয়াল জরিমানা। বাজেয়াপ্ত করা হতে পারে সম্পত্তি। সম্পাদনা: এম খান
এসবি২
আপনার মতামত লিখুন :