শিরোনাম
◈ কবে দেশে ফিরবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান? (ভিডিও) ◈ যুবককে কুপিয়ে হত্যা, কেটে নিয়ে গেল হাত (ভিডিও) ◈ বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ: সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত ◈ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর হলেন তাজুল ইসলাম ◈ ‘দেহ ব্যবসা’র ভিডিও প্রতিবেদন ইস্যুতে সোহানা সাবার হুঁশিয়ারি ◈ বাংলাদেশিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা ইতালির মোনফ্যালকনে ◈ নিউইয়র্কে ইউনূস-মোদি সাক্ষাতে ঢাকার অনুরোধ, এখনো চুপ দিল্লি ◈ হদিস মিলছে না পলকের দুটি আগ্নেয়াস্ত্রের ◈ অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্ত যৌক্তিক ও সময়োপযোগী: ফখরুল ◈ ট্রাক থামিয়ে চাঁদাবাজি, যুবদল নেতাকে পুলিশে দিলো সেনাবাহিনী

প্রকাশিত : ১৮ মে, ২০২৪, ০৪:২২ দুপুর
আপডেট : ১৮ মে, ২০২৪, ০৪:২২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

তাইওয়ানের সংসদে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়লেন সাংসদরা

রাশিদুল ইসলাম: [২] তাইওয়ানের আইনসভায় চূড়ান্ত বিশৃঙ্খলায় তোলপাড়ের সৃষ্টি হয়। আইনসভার ক্ষমতা প্রসারিত করার লক্ষ্যে একাধিক সংস্কার বিল নিয়ে আইন প্রণেতারা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টি (ডিপিপি), বিরোধী কুওমিনতাং (কেএমটি) এবং তাইওয়ান পিপলস পার্টি (টিপিপি) এর মধ্যে একটি  আলোচনা ব্যর্থ হবার পর উত্তেজনা চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে যায়। বিবিসি

[৩] ঘটনার একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, আইনপ্রণেতারা স্পিকারের আসনের আশপাশে চড়ে বসেন। কেউ কেউ টেবিলের ওপর লাফিয়ে পড়েন এবং সহকর্মীদের টেনে মেঝেতে ফেলে দেন। কিছুক্ষণ পর পরিস্থিতি শান্ত হলেও বিকালে আবার মারামারি শুরু হয়।

[৪]  গত জানুয়ারিতে তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন লাই। সোমবার তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব শুরু করবেন। কিন্তু তার দল ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টি (ডিপিপি) পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে। তাইওয়ানের প্রধান বিরোধী দল কুওমিনতাং (কেএমটি), ডিপিপি-র চেয়ে বেশি আসন পেয়েছে। কিন্তু তা নিজেদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা গঠনের জন্য যথেষ্ট নয়।

[৫] তাই দলটি তাইওয়ান পিপলস পার্টি (টিপিপি) এর সঙ্গে কাজ করছে।  কেএমটি এবং টিপিপি প্রথাগত পরামর্শ প্রক্রিয়া ছাড়াই প্রস্তাবের মাধ্যমে জোর করে বিল পাশের চেষ্টা করে বলে অভিযোগ। এরপরেই শুরু হয় ঝগড়া। আইন প্রণেতারা পডিয়াম নিয়ন্ত্রণের জন্য ধাক্কাধাক্কি করার সাথে সাথে তা দ্রুত শারীরিক দ্বন্দ্বে পরিণত হয়।

[৬] বিশৃঙ্খলা সারা দিন ধরে চলতে থাকে, বেশ কয়েকজন আহত বিধায়কের চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। স্পিকার হান কুও-ইউ সংসদে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। ডিপিপি সব দেখেও কার্যত স্থবির ছিল এবং কেএমটি কঠোরভাবে তাদের অবস্থান রক্ষা করে। সমঝোতা বারবার ব্যর্থ হয়ে যাওয়ায় জটিলতা বেড়ে যায়। 

[৭] সংসদে একটি নাটকীয় মুহূর্ত ঘটেছিল যখন ডিপিপি আইনপ্রণেতা কার্যধারাকে ব্যাহত করার জন্য সেক্রেটারি-জেনারেলের কাছ থেকে নথি ছিনিয়ে নেন। নিউজ আউটলেট অনুসারে, রাত ৮ টা পর্যন্ত মোট পাঁচজন বিধায়ককে  চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছিল। 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়