ইকবাল খান: [২] যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ, রাশিয়া যুদ্ধক্ষেত্রে ক্লোরোপিকরিন ব্যবহার করছে। কাঁদানে গ্যাস হিসাবে ব্যবহৃত হওয়া নাইট্রোক্লোরোফর্মও নাকি ব্যবহার করছে তারা। সূত্র: আনন্দবাজার
[৩] নাইট্রোক্লোরোফর্মের এই ব্যবহারের জন্য এটিকে ‘রায়ট কন্ট্রোল এজেন্ট’ও বলা হয়ে থাকে।
[৪] রাশিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ, ইউক্রেনের সেনাবাহিনীকে ছত্রভঙ্গ করতে এই গ্যাস ব্যবহার করছে রুশ বাহিনী।
[৫] সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে সেনাদের মাস্ক পরার পরামর্শ দিচ্ছে ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা দফতর।
[৬] রাশিয়া এই অভিযোগ ‘ভিত্তিহীন’ বলে উড়িয়ে দিয়েছে।
[৭] আমেরিকার দাবি, যুদ্ধে এই রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করে ‘কেমিক্যাল ওয়েপনস কনভেনশন’ (সিডব্লিউসি)-এর শর্ত ভঙ্গ করছে পুতিনের দেশ।
[৮] রাশিয়ার পাল্টা দাবি, তারা দীর্ঘ দিন ধরে সিডব্লিউসি মেনে চলছে। ১৯৩টি দেশ এই চুক্তিতে সই করেছিল। সব দেশ নিয়ম মানছে কি না, তা দেখার জন্য নির্দিষ্ট সংস্থা রয়েছে। যার নাম ‘দ্য অর্গানাইজেশন ফর দ্য প্রোহিবিশন অব কেমিক্যাল ওয়েপনস’ (ওপিসিডব্লিউ)।
[৯] সিডব্লিউসি অনুযায়ী যুদ্ধে ক্লোরোপিকরিনের ব্যবহার নিষিদ্ধ। ওপিসিডব্লিউ-এর তালিকায় এটি ‘চোকিং এজেন্ট’ হিসেবে নথিভুক্ত রয়েছে। আমেরিকার পররাষ্ট্র দফতরের দাবি, মস্কো নিয়মিত ভাবে এই এজেন্টটি যুদ্ধে ব্যবহার করেছে।
আপনার মতামত লিখুন :