সাজ্জাদুল ইসলাম: [২] উপসাগরীয় রাজতান্ত্রিক দেশগুলো ইসরায়েলে সম্ভাব্য ইরানি হামলার মধ্যে এ হুঁশিয়ারি জানানোর মধ্যে তারা মার্কিন ঘাঁটি স্থাপন চুক্তির ব্যাপারে প্রশ্ন তুলেছে।
[৩] মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন সূত্রের বরাত দিয়ে মিডলইস্টআই এখবর জানিয়েছে। সূত্র বলেছে, ইরান ইসরায়েলে হামলা চালালে যুক্তরাষ্ট্র তার পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে ইরানে হামলা চালাতে তাদের ভুখণ্ড বা আকাশসীমা ব্যবহার করতে পারবে না।
[৪] নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সিনিয়র কর্মকর্তা মিডলইস্টআইকে বলেন, মার্কিন উপসাগরীয় মিত্র দেশগুলো ইরান ও তার প্রক্সিদের প্রতিশোধ হামলা থেকে রেহাই পেতে দিন অক্লান্ত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
[৫] তেল সমৃদ্ধ সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত ও ওমানে হাজার হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েন রয়েছে। তারা এসব মোতায়েন সেনা ছাড়া তাদের আকাশসীমা দিয়ে মার্কিন যুদ্ধবিমানকে ইরানে হামলা চালাতে দেবে না।
[৬] বর্তমান ও সাবেক মার্কিন কর্মকর্তারা বহুদশক ধরে ইরানে কাছে অবস্থিত এসব দেশে ঘাঁটি গেড়ে বলে আছে যা ইরানে হামলা চালানোর জন্য সবচেয়ে সুবিধাজনক স্থান বলে বিবেচিত হয়ে আসছে।
[৭] আরব দেশগুলোতে ৪০ হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েন রয়েছে। সেখানে দেশটির বহু নৌ ও বিমান ঘাঁটি রয়েছে। সৌদিতে প্রিন্স সুলতান বিমানঘাঁটিতে এফ-১৬ ও এফ-৩৫, আমিরাতের আল-ধাপরা ঘাঁটিতে এমকিউ-৯ রিপার ড্রোন ও জঙ্গীবিমান এবং কুয়েতের আলি আল-সালেম ঘাঁটিতে বহু জঙ্গীবিমান ও ড্রোন মোতায়েন করে রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র।
আপনার মতামত লিখুন :