সাজ্জাদুল ইসলাম: [২] ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর ওই অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বলেন, ইসরায়েলের সেনাবাহিনী ২০০৪ সাল থেকে সিনাইয়ে সামরিক শক্তি বাড়িয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে ২০০৮ সালে তা আরও জোরদার করা হয়েছে। সূত্র: মিডলইস্টমনিটর
[৩] ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্সেস (আইডিএফ) এর লে: কর্নেল এলি ডেকেল এজিভ নিউজ ওয়েবসাইটে প্রকাশিক এ রিপোর্টে এ হুঁশিয়ারি জানান। ডেকেল আরব দেশগুলোর অবকাঠামো ব্যবস্থা সম্পর্কিত একজন বিশেষজ্ঞ।
[৪] ডেকেল ছয় বছর আগে মিসরের সঙ্গে শান্তির ধারণার বিষয় অনুসন্ধান করেন এবং এক বিপজ্জনক উপসংহারে পৌঁছান। ২০১৪ সাল থেকেই তিনি বলে আসছেন, মিসরের সেনাবাহিনী সিনাইয়ে তার অবকাঠামোর বিস্তার ঘটাচ্ছে।
[৫] রাশিয়া টুডে জানায়, প্রেসিডেন্ট মুরসিকে উৎখাত এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা বৃদ্ধির পর মিসর ২০১৪ সালে সিনাইয়ে সামরিক অবকাঠামো নির্মান জোরদার করে। একই সময়ে তারা অত্যাধুনিক অস্ত্র সংগ্রহ শুরু করে। এভাবে মিসর বিশ্বের দ্বাদশ শক্তিশালী সেনাবাহিনীর অবস্থানে উঠে আসে। ইসরায়েলের অবস্থান সেখানে ১৮তম।
[৬] ডেকেল বলেন, মিসরের সেনাবাহিনী সিনাই ও সুয়োজ খাল এলাকায় সামরিকশক্তি বাড়িয়েছে যা নিয়ে ইসরায়েল সরকারে কোন মাথাব্যাথা নেই। তবে একথা সত্য যে, সিনাই ফিরে পাওয়ার পর ইসরায়েলের কোন ক্ষতি করার ইচ্ছে কায়রোর নেই। তবে বৈরি সম্পক বাড়ছে যা এখন প্রকাশ করা নিষিদ্ধ।
[৭] মিসরকে বৈরি না ভেবে মিত্র দেশ গণ্য করার ইসরাযেলের সামরিক ও রাজনৈতিক নেতাদের সমালোচনা করেন ডেকেল। তার মতে, মিসর ইসরায়েলের জন্য সামরিক হুমকি এবং তা মোকাবিলা করার জন্য তেল আবিবের প্রস্ততি গ্রহণ করা দরকার।
এসআই/এনএইচ
আপনার মতামত লিখুন :