শিরোনাম
◈ মাসে অতিরিক্ত ২৫০ মিলিয়ন ডলার গুনতে হবে মার্কিন শুল্ক থাকলে  ◈ ভারতের সঙ্গে কাশ্মীর নিয়ে দ্বন্দ্বের প্রসঙ্গ বাংলাদেশের কাছে তুলল পাকিস্তান ◈ মেরে না ফেলা পর্যন্ত ভারত, ‘র’ আর আ.লীগের বিরুদ্ধে লড়াই অব্যাহত থাকবে: হাসনাত আবদুল্লাহ ◈ ‘চীন সরকারের হাসপাতাল নীলফামারীতে হবে’ ◈ বাংলাদেশ ভ্রমণে মার্কিন নাগরিকদের জন্য সতর্কতা ◈ বাসাবাড়িতে নতুন গ্যাস সংযোগ নিয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা ◈ দেশের বাজারে আবার বাড়লো স্বর্ণের দাম, দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ◈ প্রশাসন কার পক্ষে,পাল্টাপাল্টি অভিযোগে এনসিপি - বিএনপি ◈ প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের বেতনস্কেলের প্রস্তাব বাস্তবায়নে কাজ চলছে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা ◈ জাতীয় সংসদের আসন ৬০০ করার সুপারিশ নারী সংস্কার কমিশনের

প্রকাশিত : ২২ জানুয়ারী, ২০২৫, ০৫:১২ বিকাল
আপডেট : ০১ এপ্রিল, ২০২৫, ০৯:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সুখবর ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য, কলরেট আগের মতো

শতাধিক পণ্যের ওপর ভ্যাট বৃদ্ধি করেছিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বা এনবিআর। তবে সমালোচনার মুখে কয়েকটি পণ্যের ভ্যাট প্রত্যাহার ও কমিয়েছে। আজ বুধবার প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ওষুধ, মোবাইল সেবা, রেস্তোরাঁ ও ওয়ার্কশপ খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার ও কমিয়েছে এনবিআর।

প্রজ্ঞাপন সূত্রে জানা গেছে, মুঠোফোনের সিম বা রিম কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে টেলিফোন সেবায় (টক টাইম, ইন্টারনেট ব্যবহার ইত্যাদি) সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৩ শতাংশ করা হয়েছিল।

এই সম্পূরক শুল্ক হার এখন আগের জায়গায় ফেরত নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে ইন্টারনেট সংস্থার (আইএসপি) সেবার ওপর আরোপিত ১০ শতাংশ সম্পূরক শুল্কও প্রত্যাহার করা হয়েছে।
গত ৯ জানুয়ারি মোবাইল সেবার ওপর সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে ৩ শতাংশ বাড়িয়ে ২৩ শতাংশ করে এনবিআর। এতে ১০০ টাকা মোবাইল রিচার্জে গ্রাহককে ৫৬ টাকার বেশি কর দিতে হতো।

এ ছাড়া ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবায়ও ১০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করা হয়েছিল।

 এর পর থেকেই বিষয়টি নিয়ে শুরু হয় সমালোচনা। মোবাইল সেবা ও ইন্টারনেটে ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি জানায় একাধিক সংগঠন।

বাংলালিংকের চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান বলেছিলেন, ‘শুল্ক বাড়ানোর উদ্যোগে মানুষ মোবাইলে কথা বলা কমাতে পারে। এতে রাজস্ব আরো কমে যেতে পারে।’

মোবাইল সেবা ছাড়াও রেস্তোরাঁর খাবারের বিলের ওপর ৫ শতাংশ ভ্যাট পুনর্বহাল করা হয়েছে। এই খাতে ভ্যাট বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছিল। ওষুধের ক্ষেত্রে স্থানীয় ব্যবসায়ী পর্যায়ে ভ্যাটের হার ২.৪ শতাংশ বাড়িয়ে ৩ শতাংশ করা হয়েছিল। এখন বাড়তি ভ্যাট প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে। উৎস: কালের কণ্ঠ।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়