শিরোনাম
◈ ভাষা শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার পুষ্পস্তবক অর্পণ ◈ আজ অমর একুশে ফেব্রুয়ারি ◈ উত্তরায় নিজ ফ্ল্যাটে চীনা নাগরিকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার(ভিডিও) ◈ সংস্কারের কথা বলে নির্বাচনকে ঘোলাটে করার চেষ্টা করবেন না : আমির খসরু মাহমুদ  ◈ পরাজয় দিয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরু বাংলাদেশের, শুভ সূচনা ভারতের ◈ হাসিনার বাংলাদেশে ফেরতকে অবিশ্বাস্যভাবে জটিল ও সংবেদনশীল করবে ভারত ◈ উনি অনেক চিৎকার করছিলো, জোরে জোরে কাঁদতেছিলো: বাসে ডাকাতি ও 'ধর্ষণ' বিষয়ে যা বললেন যাত্রীরা ◈ জাকের-হৃদয়ের পার্টনারশীপ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে নতুন ইতিহাস ◈ দুই সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার ◈ আগামী ১৯ মার্চ থেকে আসছে নতুন নোট, বিভ্রান্তি এড়াতে বিজ্ঞপ্তি

প্রকাশিত : ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১০:৩২ দুপুর
আপডেট : ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১০:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এশিয়ায় সুগার ড্যাডির সংখ্যায় প্রথম স্থানে ভারত!

সুগার ড্যাডি এমন এক বয়স্ক পুরুষ, যিনি তার আর্থিক সামর্থ্য, দামি উপহার বা সম্পদের বিনিময়ে বয়সে অনেক ছোট নারীদের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করেন। এ ধরনের সম্পর্কগুলো সাধারণত পারস্পরিক সুবিধার উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠে। অনেক সময় এই পুরুষদের স্ত্রী-সন্তান থাকে, কেউ ডিভোর্সি বা বিপত্নীক হতে পারেন, আবার কেউ কেউ অবিবাহিতও থাকতে পারেন। তবে, তাদের আর্থিক সামর্থ্য এবং জীবনের অভিজ্ঞতা সম্পর্কের উপর তাদের প্রভাব বিস্তারের প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

অন্যদিকে, ‘মমি ইস্যু’ বা ‘মমি ট্রেন্ড’ হলো ঠিক এর উল্টো চিত্র। এখানে কম বয়সী তরুণরা বয়সে অনেক বড় নারীদের প্রতি আকৃষ্ট হন। এই নারীরা হতে পারেন বিবাহিত, ডিভোর্সি, বিধবা বা অবিবাহিত। এই তরুণ প্রেমিকেরা তাদের ‘মমি’ প্রেমিকাদের মধ্যে আবেগের স্থিরতা, মায়ের স্নেহ, শাসন এবং মানসিক সমর্থন খোঁজেন। অনেকেই এটিকে ‘মমি ইস্যুজ’ বলে থাকেন। এ ধরনের সম্পর্কেও বয়স্ক নারীরাই প্রভাবশালী ভূমিকা পালন করেন এবং প্রায়ই এর পেছনে যৌন আকর্ষণের বিষয়টি জড়িত থাকে।

সম্প্রতি, এশিয়ার বিভিন্ন দেশে সুগার ড্যাডির সংখ্যা নিয়ে একটি সমীক্ষা প্রকাশ করেছে স্ট্যাটিস্টা এশিয়া। এই সমীক্ষায় বয়স্ক পুরুষেরা পরিচয় গোপন রেখে নিজেদের সুগার ড্যাডি হিসেবে স্বীকার করেছেন এবং তথ্য সরবরাহ করেছেন।

স্ট্যাটিস্টার সমীক্ষা অনুযায়ী, এশিয়ার মধ্যে সুগার ড্যাডির সংখ্যায় প্রথম স্থানে রয়েছে ভারত। দেশটিতে অন্তত ৩ লাখ ৩৮ হাজার সুগার ড্যাডি রয়েছে, যা এই অঞ্চলে সর্বাধিক। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ইন্দোনেশিয়া, যেখানে ৬০ হাজার ২৫০ জন সুগার ড্যাডি তালিকাভুক্ত হয়েছে। তৃতীয় স্থানে যৌথভাবে রয়েছে মালয়েশিয়া ও জাপান, উভয় দেশে ৩২ হাজার ৫০০ জন করে সুগার ড্যাডি রয়েছেন।

সুগার ড্যাডি ও মমি ইস্যুজের এই সামাজিক প্রবণতা এখন এশিয়ার বিভিন্ন দেশে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে। (সূত্র: দ্য সান ও লাইফস্টাইল এশিয়া হংকং)

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়