শিরোনাম
◈ মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার নয়া অধিকর্তা তুলসী গ্যাবার্ড কে? বিজেপির সঙ্গেও ‘নৈকট্য’ ◈ বাংলাদেশের ১২ ক্রিকেটার আইপিএলের নিলামে, কার ভিত্তিমূল্য কত? ◈ স্ত্রীর মোহরানাও ঋণের অন্তর্ভুক্ত, অনাদায়ে স্বামীর ঘাড়ে তা ঋণ স্বরূপ বহাল থাকবে ◈ খাদ্য অধিদপ্তরের চাল মজুদ করে ব্র্যান্ডের প্যাকেটে বিক্রি ◈ ‘মাকে হত্যা’ করে ফ্রিজে রাখার ঘটনায় নতুন মোড় ◈ দায়বদ্ধতা থেকেই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে: জ্বালানি উপদেষ্টা ◈ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ইস্যুতে ভারতের প্রভাবের কাছে নত হতে হচ্ছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডকে ◈ আরও একটি নতুন রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ◈ জিল্লুর রহমানের যত অভিযোগ সাবেক দুই মন্ত্রীর বিরুদ্ধে! ◈ মালয়েশিয়ায় ৪০ বাংলাদেশি নারী-শিশুসহ ৫১ জন অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার

প্রকাশিত : ১৩ নভেম্বর, ২০২৪, ০৫:১৩ বিকাল
আপডেট : ১৬ নভেম্বর, ২০২৪, ০২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাবা-মায়ের সঙ্গে মিলছিল না কিশোরী মেয়ের চেহারা, সন্দেহে ডিএনএ টেস্ট করে হতবাক সবাই!

মেয়েটির বয়স বাড়ছিল, সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছিল সৌন্দর্য। এই বিষয়টিই বাবার মনে সন্দেহের সৃষ্টি করেছিল। কেননা বাবা-মায়ের সঙ্গে মিলছিল না কিশোরী মেয়ের চেহারা।

সন্দেহের মাত্রা এতটাই ভারী হয়ে উঠেছিল, ডিএনএ পরীক্ষা করাতে চান বাবা। এ নিয়েই স্বামী-স্ত্রীর যত ঝামেলা। কিন্তু ডিএনএ পরীক্ষার পর যে রিপোর্ট আসে, তা যে কোনো পরিবারের জন্যই বিস্ময়কর।

সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশ ভিয়েতনামে এমনই এক ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাটি পুরো ভিয়েতনামে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। হ্যানয়ের একটি স্কুলে পড়াশোনা করতে গিয়ে ল্যান নামের এক কিশোরী জানতে পারে তার এক সহপাঠীর জন্মদিনও একই দিনে। একই দিনে জন্ম নেওয়া ওই স্কুলের বাচ্চাদের জন্মদিন একইসঙ্গে পালন করা হতো।

জন্মদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে ল্যানের মা হং দেখেন নিজের তরুণ বয়সের চেহারার সঙ্গে তার চেহারার অনেক মিল রয়েছে। এর পরই তিনি মেয়ের সহপাঠীর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। একে অপরের চেহারার মধ্যে অদ্ভুত মিল দেখে উভয় পরিবারই ডিএনএ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেন।

ভিয়েতনামের একটি শহরের একই হাসপাতালে জন্মেছিল তারা। প্রায় একই সময়ে জন্ম নেওয়া দুটি শিশুর মধ্যে অদল-বদল করে ফেলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। দীর্ঘ বছর পর, ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে সেই সত্যটাই সামনে আসে।

হং জানান, মেয়ের সৌন্দর্য নিয়ে সন্দেহের শুরুটা ছিল তার স্বামীর। তিনি প্রথম থেকেই সন্দেহ করতেন, ল্যান তার সন্তান নয়। স্বামীর মনের মধ্যে একটি প্রশ্ন সারাক্ষণ ঘুরপাক খেত, বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে তার স্ত্রীর। এসব সন্দেহ থেকেই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে নিয়মিত ঝগড়া হতো।

একপর্যায়ে পরিস্থিতি এমন জায়গায় চলে যায়, মা হং কন্যা ল্যানকে নিয়ে হ্যানয়ে চলে যেতে বাধ্য হন। সেখানে গিয়ে মেয়ে ল্যানকে স্কুলে ভর্তি করার পর এসব ঘটনা ঘটে। উৎস: কালবেলা।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়